id
stringlengths
15
15
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question
stringlengths
6
207
answers
dict
bn_wiki_2096_05
গোল উদ্‌যাপন
খেলাধুলায়, গোল উদ্‌যাপন হল গোল করার পর উদ্‌যাপনের অভ্যাস। উদ্‌যাপনটি সাধারণত গোলদাতার দ্বারা সম্পাদিত হয়, এবং এর সাথে তার সতীর্থ, ব্যবস্থাপক, ক্রীড়াশিক্ষক বা দলের সমর্থকরাও জড়িত থাকতে পারে। সাধারণভাবে গোল উদ্‌যাপন কথাটি উল্লেখ করেও, শব্দটি নির্দিষ্ট কিছু কর্মকাণ্ডেও প্রয়োগ করা যেতে পারে, যেমন কোনও খেলোয়াড় তার জার্সিটি খুলে ফেলে বা কেউ আবার ডিগবাজি খায়। ফুটবল এবং আইস হকির মত খেলা যেখানে গোল সংখ্যা কম হয়, সেখানে উদ্‌যাপনগুলি সাধারণত আরও সারগর্ভ হয়, কারণ সেখানে প্রতিটি গোলের তাৎপর্য থাকে। অনেক গোল উদ্‌যাপন অমর হয়ে গেছে, যেমন একটি মূর্তিতে (থিয়েরি অঁরি), বিজ্ঞাপনে (রোনালদো), ডাকটিকিটে (পেলে), পত্রিকা প্রচ্ছদে, বা ভিডিও গেমসে: আরও অনেকের মধ্যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, গ্যারেথ বেল, লিওনেল মেসি ফিফা সিরিজে স্থান পেয়েছেন।
মাঝে মাঝে গান বাজানোর আগে কি একটি গোল শিঙা বাজানো হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0658_01
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টুর সফটওয়্য়ার সমূহে চারটি আলাদা ভাগে ভার করা হয়েছে। সফটওয়্যার সমূহের লাইসেন্স এবং ব্যবহার পরবর্তী সহায়তার উপর ভিত্তি করেই এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এমন কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলির হালনাগাদ সমূহ ক্যানোনিকাল নয় বরং কমিউনিটির সদস্যরা প্রদান করে থাকে। ফ্রি সফটওয়্যার সমূহের মধ্যে রয়েছে সেই সকল সফটওয়্যার যেগুলির সাথে উবুন্টু লাইসেন্সের মিল রয়েছে। ডেবিয়ান ফ্রি সফটওয়্যার নীতিমালার সাথে এই লাইসেন্সের বিশেষ সামঞ্জস্য রয়েছে। ফন্টের ক্ষেত্রে এই নিয়মের কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে। মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার ব্যবহারে সাধারণ ভাবে সহায়তা করা হয় না তবে, গুরুত্বপূর্ণ কিছু সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে এই নিয়মটি কিছুটা পরিবর্তন করে হয়। সহযোগিতা করা হয় কিন্তু মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার রয়েছে মূলত বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ড্রাইভার। এমন কিছু গ্রাফিক্সকার্ড ড্রাইভার রয়েছে যেগুলি কেবলমাত্র বাইনারি ফাইল পাওয়া যায়। মূল তালিকার বাইরের রেসট্রিকটেড ক্যাটেগরীর সফটওয়্যার সমূহ ব্যবহারে আরও কম সহায়তা করা হয়। কারণ ডেভলপারগন সফটওয়্যারের সোর্সকোড সম্পাদনার সুযোগ পান না। লিনাক্সের সাধারণ কাজসমূহ সম্পন্ন করার জন্য যে ধরনের সফটওয়্যারগুলি প্রয়োজন প্রায় সবই প্রধান এবং রেসট্রিকটেড সফটওয়্যারের তালিকায় রাখার চেষ্টা করা হয়। কোন নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য বিকল্প সফটওয়্যার সমূহ সাধারণভাবে উইনিভার্স এবং মাল্টিভার্স তালিকাতে থাকে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এই রীতির ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। হালনাগাদ রিপোজিটরীতে বর্তমানে প্রকাশিত উবুন্টুর কোন পূর্ণাঙ্গ সংস্করণের উপযোগী হালনাগাদ সমূহ সংরক্ষণ করে থাকে এবং সাধারণত হালনাগাদ ম্যানেজারের মাধ্যমে এগুলি ইনস্টল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি সংস্করণেরই আলাদা হালনাগাদ রিপোজিটরী থাকে। প্রধান এবং রেসট্রিকটেড রিপোজিটরীর সফটওয়্যার সমূহের হালনাগাদ তৈরীতে ক্যানোনিকাল লিমিটেড এবং ইউনিভার্স এবং মাল্টিভার্স প্যাকেজসমূহ তৈরী করতে সহায়তা করে কমিউনিটির সদস্যরা। হালনাগাদ সংস্করণ প্রকাশ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট সংযোজন করতে হয় এবং সকলের জন্য প্রকাশের পূর্বে প্রস্তাবিত রিপোজিটরীর নীতিমালার মাধ্যমে প্রমাণিত হতে হয়। যে সময় পর্যন্ত উবুন্টুর কোন নির্দিষ্ট সংস্করণ ব্যবহারে সহায়তা করা হয় সেই শেষ সময় পর্যন্ত নতুন হালনাগাদ প্রকাশ করা হতে পারে।
প্রতিবছর উবুন্টুর কি দুটি করে সংস্করণ প্রকাশিত হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0658_02
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টুর সফটওয়্য়ার সমূহে চারটি আলাদা ভাগে ভার করা হয়েছে। সফটওয়্যার সমূহের লাইসেন্স এবং ব্যবহার পরবর্তী সহায়তার উপর ভিত্তি করেই এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এমন কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলির হালনাগাদ সমূহ ক্যানোনিকাল নয় বরং কমিউনিটির সদস্যরা প্রদান করে থাকে। ফ্রি সফটওয়্যার সমূহের মধ্যে রয়েছে সেই সকল সফটওয়্যার যেগুলির সাথে উবুন্টু লাইসেন্সের মিল রয়েছে। ডেবিয়ান ফ্রি সফটওয়্যার নীতিমালার সাথে এই লাইসেন্সের বিশেষ সামঞ্জস্য রয়েছে। ফন্টের ক্ষেত্রে এই নিয়মের কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে। মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার ব্যবহারে সাধারণ ভাবে সহায়তা করা হয় না তবে, গুরুত্বপূর্ণ কিছু সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে এই নিয়মটি কিছুটা পরিবর্তন করে হয়। সহযোগিতা করা হয় কিন্তু মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার রয়েছে মূলত বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ড্রাইভার। এমন কিছু গ্রাফিক্সকার্ড ড্রাইভার রয়েছে যেগুলি কেবলমাত্র বাইনারি ফাইল পাওয়া যায়। মূল তালিকার বাইরের রেসট্রিকটেড ক্যাটেগরীর সফটওয়্যার সমূহ ব্যবহারে আরও কম সহায়তা করা হয়। কারণ ডেভলপারগন সফটওয়্যারের সোর্সকোড সম্পাদনার সুযোগ পান না। লিনাক্সের সাধারণ কাজসমূহ সম্পন্ন করার জন্য যে ধরনের সফটওয়্যারগুলি প্রয়োজন প্রায় সবই প্রধান এবং রেসট্রিকটেড সফটওয়্যারের তালিকায় রাখার চেষ্টা করা হয়। কোন নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য বিকল্প সফটওয়্যার সমূহ সাধারণভাবে উইনিভার্স এবং মাল্টিভার্স তালিকাতে থাকে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এই রীতির ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। হালনাগাদ রিপোজিটরীতে বর্তমানে প্রকাশিত উবুন্টুর কোন পূর্ণাঙ্গ সংস্করণের উপযোগী হালনাগাদ সমূহ সংরক্ষণ করে থাকে এবং সাধারণত হালনাগাদ ম্যানেজারের মাধ্যমে এগুলি ইনস্টল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি সংস্করণেরই আলাদা হালনাগাদ রিপোজিটরী থাকে। প্রধান এবং রেসট্রিকটেড রিপোজিটরীর সফটওয়্যার সমূহের হালনাগাদ তৈরীতে ক্যানোনিকাল লিমিটেড এবং ইউনিভার্স এবং মাল্টিভার্স প্যাকেজসমূহ তৈরী করতে সহায়তা করে কমিউনিটির সদস্যরা। হালনাগাদ সংস্করণ প্রকাশ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট সংযোজন করতে হয় এবং সকলের জন্য প্রকাশের পূর্বে প্রস্তাবিত রিপোজিটরীর নীতিমালার মাধ্যমে প্রমাণিত হতে হয়। যে সময় পর্যন্ত উবুন্টুর কোন নির্দিষ্ট সংস্করণ ব্যবহারে সহায়তা করা হয় সেই শেষ সময় পর্যন্ত নতুন হালনাগাদ প্রকাশ করা হতে পারে।
প্রতিবছর উবুন্টুর কি একটি করে সংস্করণ প্রকাশিত হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0658_03
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টুর সফটওয়্য়ার সমূহে চারটি আলাদা ভাগে ভার করা হয়েছে। সফটওয়্যার সমূহের লাইসেন্স এবং ব্যবহার পরবর্তী সহায়তার উপর ভিত্তি করেই এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এমন কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলির হালনাগাদ সমূহ ক্যানোনিকাল নয় বরং কমিউনিটির সদস্যরা প্রদান করে থাকে। ফ্রি সফটওয়্যার সমূহের মধ্যে রয়েছে সেই সকল সফটওয়্যার যেগুলির সাথে উবুন্টু লাইসেন্সের মিল রয়েছে। ডেবিয়ান ফ্রি সফটওয়্যার নীতিমালার সাথে এই লাইসেন্সের বিশেষ সামঞ্জস্য রয়েছে। ফন্টের ক্ষেত্রে এই নিয়মের কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে। মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার ব্যবহারে সাধারণ ভাবে সহায়তা করা হয় না তবে, গুরুত্বপূর্ণ কিছু সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে এই নিয়মটি কিছুটা পরিবর্তন করে হয়। সহযোগিতা করা হয় কিন্তু মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার রয়েছে মূলত বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ড্রাইভার। এমন কিছু গ্রাফিক্সকার্ড ড্রাইভার রয়েছে যেগুলি কেবলমাত্র বাইনারি ফাইল পাওয়া যায়। মূল তালিকার বাইরের রেসট্রিকটেড ক্যাটেগরীর সফটওয়্যার সমূহ ব্যবহারে আরও কম সহায়তা করা হয়। কারণ ডেভলপারগন সফটওয়্যারের সোর্সকোড সম্পাদনার সুযোগ পান না। লিনাক্সের সাধারণ কাজসমূহ সম্পন্ন করার জন্য যে ধরনের সফটওয়্যারগুলি প্রয়োজন প্রায় সবই প্রধান এবং রেসট্রিকটেড সফটওয়্যারের তালিকায় রাখার চেষ্টা করা হয়। কোন নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য বিকল্প সফটওয়্যার সমূহ সাধারণভাবে উইনিভার্স এবং মাল্টিভার্স তালিকাতে থাকে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এই রীতির ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। হালনাগাদ রিপোজিটরীতে বর্তমানে প্রকাশিত উবুন্টুর কোন পূর্ণাঙ্গ সংস্করণের উপযোগী হালনাগাদ সমূহ সংরক্ষণ করে থাকে এবং সাধারণত হালনাগাদ ম্যানেজারের মাধ্যমে এগুলি ইনস্টল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি সংস্করণেরই আলাদা হালনাগাদ রিপোজিটরী থাকে। প্রধান এবং রেসট্রিকটেড রিপোজিটরীর সফটওয়্যার সমূহের হালনাগাদ তৈরীতে ক্যানোনিকাল লিমিটেড এবং ইউনিভার্স এবং মাল্টিভার্স প্যাকেজসমূহ তৈরী করতে সহায়তা করে কমিউনিটির সদস্যরা। হালনাগাদ সংস্করণ প্রকাশ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট সংযোজন করতে হয় এবং সকলের জন্য প্রকাশের পূর্বে প্রস্তাবিত রিপোজিটরীর নীতিমালার মাধ্যমে প্রমাণিত হতে হয়। যে সময় পর্যন্ত উবুন্টুর কোন নির্দিষ্ট সংস্করণ ব্যবহারে সহায়তা করা হয় সেই শেষ সময় পর্যন্ত নতুন হালনাগাদ প্রকাশ করা হতে পারে। হ্যাঁ
উবুন্টুর সফটওয়্য়ার সমূহে কি চারটি আলাদা ভাগে ভার করা হয়েছে?
{ "answer_start": [ 1967, 1967 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0658_05
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টুর সফটওয়্য়ার সমূহে চারটি আলাদা ভাগে ভার করা হয়েছে। সফটওয়্যার সমূহের লাইসেন্স এবং ব্যবহার পরবর্তী সহায়তার উপর ভিত্তি করেই এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এমন কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলির হালনাগাদ সমূহ ক্যানোনিকাল নয় বরং কমিউনিটির সদস্যরা প্রদান করে থাকে। ফ্রি সফটওয়্যার সমূহের মধ্যে রয়েছে সেই সকল সফটওয়্যার যেগুলির সাথে উবুন্টু লাইসেন্সের মিল রয়েছে। ডেবিয়ান ফ্রি সফটওয়্যার নীতিমালার সাথে এই লাইসেন্সের বিশেষ সামঞ্জস্য রয়েছে। ফন্টের ক্ষেত্রে এই নিয়মের কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে। মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার ব্যবহারে সাধারণ ভাবে সহায়তা করা হয় না তবে, গুরুত্বপূর্ণ কিছু সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে এই নিয়মটি কিছুটা পরিবর্তন করে হয়। সহযোগিতা করা হয় কিন্তু মুক্ত নয় এমন সফটওয়্যার রয়েছে মূলত বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ড্রাইভার। এমন কিছু গ্রাফিক্সকার্ড ড্রাইভার রয়েছে যেগুলি কেবলমাত্র বাইনারি ফাইল পাওয়া যায়। মূল তালিকার বাইরের রেসট্রিকটেড ক্যাটেগরীর সফটওয়্যার সমূহ ব্যবহারে আরও কম সহায়তা করা হয়। কারণ ডেভলপারগন সফটওয়্যারের সোর্সকোড সম্পাদনার সুযোগ পান না। লিনাক্সের সাধারণ কাজসমূহ সম্পন্ন করার জন্য যে ধরনের সফটওয়্যারগুলি প্রয়োজন প্রায় সবই প্রধান এবং রেসট্রিকটেড সফটওয়্যারের তালিকায় রাখার চেষ্টা করা হয়। কোন নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য বিকল্প সফটওয়্যার সমূহ সাধারণভাবে উইনিভার্স এবং মাল্টিভার্স তালিকাতে থাকে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এই রীতির ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। হালনাগাদ রিপোজিটরীতে বর্তমানে প্রকাশিত উবুন্টুর কোন পূর্ণাঙ্গ সংস্করণের উপযোগী হালনাগাদ সমূহ সংরক্ষণ করে থাকে এবং সাধারণত হালনাগাদ ম্যানেজারের মাধ্যমে এগুলি ইনস্টল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি সংস্করণেরই আলাদা হালনাগাদ রিপোজিটরী থাকে। প্রধান এবং রেসট্রিকটেড রিপোজিটরীর সফটওয়্যার সমূহের হালনাগাদ তৈরীতে ক্যানোনিকাল লিমিটেড এবং ইউনিভার্স এবং মাল্টিভার্স প্যাকেজসমূহ তৈরী করতে সহায়তা করে কমিউনিটির সদস্যরা। হালনাগাদ সংস্করণ প্রকাশ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট সংযোজন করতে হয় এবং সকলের জন্য প্রকাশের পূর্বে প্রস্তাবিত রিপোজিটরীর নীতিমালার মাধ্যমে প্রমাণিত হতে হয়। যে সময় পর্যন্ত উবুন্টুর কোন নির্দিষ্ট সংস্করণ ব্যবহারে সহায়তা করা হয় সেই শেষ সময় পর্যন্ত নতুন হালনাগাদ প্রকাশ করা হতে পারে। হ্যাঁ
প্রতিটি সংস্করণেরই কি আলাদা হালনাগাদ রিপোজিটরী থাকে?
{ "answer_start": [ 1967, 1967 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1240_02
রেক্সোনা
রেক্সোনা একটি অস্ট্রেলিয়ান দুর্গন্ধ নাশক এবং ঘামরোধী ব্র্যান্ড যা ১৯০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ায় তৈরি হয়েছিল এবং এটি ২০০০ সালে ব্রিটিশ-ডাচ সংস্থা ইউনিলিভারের কিনে নেয়। বেশিরভাগ দেশে রেক্সোনা নামে বাজারজাত করা হলেও, এটি যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ডে শিওর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার ডিগ্রি, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় রেক্সেনা এবং নরওয়েতে শিল্ড নামে পরিচিত। এটি ১৯০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ান ফার্মাসিউট, স্যামুয়েল ফুলার শেফার এবং তার স্ত্রী অ্যালিস কর্তৃক বিকাশিত হয়েছিল। পণ্যগুলি এরোসোল, পাম্প, রোল-অনস, স্টিকস এবং ক্রিম সহ বিভিন্ন আকারে উপলভ্য। ২০১৫ সালে ব্র্যান্ডটি একই সাথে সূত্র পরিবর্তন করে একটি নতুন ক্যানিস্টার ডিজাইনে একটি নতুন পরিসরের সুগন্ধি বাজারে নিয়ে আসে। এটির ফলে অনেকগুলি পণ্য পর্যালোচনা ওয়েবসাইট এবং ফোরাম খুব দুর্বল রিভিউ দেয় এবং নতুন সূত্রের ডিওডোরেন্টের পুরানোটার মত কোন প্রভাব নেই বলে অভিযোগ প্রচার করে। রেক্সোনা এবং শিওর ব্র্যান্ডগুলি ফর্মুলা ১ -এর উইলিয়ামস দলের স্পনসর। এর আগে ব্র্যান্ডটি ২০১৪ সালে এফ ১ মরসুমের লোটাস এফ ১ দলটির স্পনসর ছিল। রেক্সোনা "পাওয়ার প্যাম্পলোনা" নামে একটি ফ্ল্যাশ প্ল্যাটফর্মারও বিকাশ করেছিলেন যা বিভিন্ন দেশ জুড়ে একটি ষাঁড়ের দৌড়ের সাথে জড়িত। হ্যাঁ
২০০০ সালে কি ইউনিলিভার রেক্সোনা কিনে নেয়?
{ "answer_start": [ 1099, 1099 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0977_01
এপ্লিকেশন সফটওয়্যার
তথ্য প্রযুক্তিতে, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরী করা হয় ব্যবহারকরীর চাহিদা অনুযায়ী নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য। এপ্লিকেশন সফটওয়্যার অপারেটিং সিস্টেম, ইউটিলিটি সফটওয়্যার, এবং একটি প্রোগ্রামিং ভাষা সফটওয়্যার থেকে ভিন্ন। এটি যে কাজের জন্য তৈরী করা হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে এটা লেখা, সংখ্যা, ছবি অথবা এই সবগুলোর সমন্বয়ে হতে পারে। কিছু কিছু এপ্লিকেশন প্যাকেজ কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য হতে পারে যা সবাই ব্যবহার করে একই উদ্দেশ্য এবং এটি শুধু একটি সুবিধা বা উদ্দেশ্যের উপর জোর দেয় যেমন ওয়ার্ড প্রসেসিং| অন্যগুলোকে ডাকা হয় ইন্টিগ্রেটেড সফটওয়্যার যেগুলো একই সঙ্গে একাধিক সুবিধার উপর জোর দেয়। ব্যবহারকারী দ্বারা তৈরী বা লিখিত সফটওয়্যার সিস্টেমে ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর কাঙ্ক্ষিত কাজ করা যায় এগুলো হল স্প্রেডশিট টেমপ্লেট, ওয়ার্ড প্রসেসরের ম্যাক্রো, গ্রাফিক্স অথবা এনিমেশনের স্ক্রিপ্ট ইত্যাদি। এমনকি ইমেইলের ফিল্টারও একধরনের ব্যবহারকারী লিখিত সফটওয়্যার| ব্যবহারকারীরা এটা তৈরী করে এবং বারবার দেখে এটা গুরুত্বপূর্ণ কিনা নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের জন্য। কোন কোন ক্ষেত্রে বিরোধপূর্ন এইপ্রশ্ন আসতে পারে যে, অপারেটিং সিস্টেমে যে প্রোগ্রামগুলো অর্ন্তগত আছে সেগুলো আলাদা সফটওয়্যার কিনা। যেমন ইউনাইটেড স্টেটস বনাম মাইক্রোসফটের একটি মামলায় প্রশ্ন এসেছিল অপারেটিং সিস্টেমের ইন্টারনেট ইক্সপ্লোরার আলাদা সফটওয়্যার কিনা। অন্য আরেকটি উদাহরণ হল জিএনইউ/লিনাক্স নামের দ্বন্ধ। কিছু কিছু সিস্টেমে এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এবং অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করা কষ্টকর হতে পারে ব্যবহারকারীর কাছে কারণ ভিসিআর, ডিভিডি প্লেয়ার অথবা মাইক্রোওভেন চালনাতেও সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়। এই ব্যাখ্যার জন্য বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর কিছু কিছু এপ্লিকশন বাদ দিতে হতে পারে। হ্যাঁ
এপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরী করা হয় কি ব্যবহারকরীর চাহিদা অনুযায়ী নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য?
{ "answer_start": [ 1527, 1527 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0977_04
এপ্লিকেশন সফটওয়্যার
তথ্য প্রযুক্তিতে, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরী করা হয় ব্যবহারকরীর চাহিদা অনুযায়ী নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য। এপ্লিকেশন সফটওয়্যার অপারেটিং সিস্টেম, ইউটিলিটি সফটওয়্যার, এবং একটি প্রোগ্রামিং ভাষা সফটওয়্যার থেকে ভিন্ন। এটি যে কাজের জন্য তৈরী করা হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে এটা লেখা, সংখ্যা, ছবি অথবা এই সবগুলোর সমন্বয়ে হতে পারে। কিছু কিছু এপ্লিকেশন প্যাকেজ কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য হতে পারে যা সবাই ব্যবহার করে একই উদ্দেশ্য এবং এটি শুধু একটি সুবিধা বা উদ্দেশ্যের উপর জোর দেয় যেমন ওয়ার্ড প্রসেসিং| অন্যগুলোকে ডাকা হয় ইন্টিগ্রেটেড সফটওয়্যার যেগুলো একই সঙ্গে একাধিক সুবিধার উপর জোর দেয়। ব্যবহারকারী দ্বারা তৈরী বা লিখিত সফটওয়্যার সিস্টেমে ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর কাঙ্ক্ষিত কাজ করা যায় এগুলো হল স্প্রেডশিট টেমপ্লেট, ওয়ার্ড প্রসেসরের ম্যাক্রো, গ্রাফিক্স অথবা এনিমেশনের স্ক্রিপ্ট ইত্যাদি। এমনকি ইমেইলের ফিল্টারও একধরনের ব্যবহারকারী লিখিত সফটওয়্যার| ব্যবহারকারীরা এটা তৈরী করে এবং বারবার দেখে এটা গুরুত্বপূর্ণ কিনা নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের জন্য। কোন কোন ক্ষেত্রে বিরোধপূর্ন এইপ্রশ্ন আসতে পারে যে, অপারেটিং সিস্টেমে যে প্রোগ্রামগুলো অর্ন্তগত আছে সেগুলো আলাদা সফটওয়্যার কিনা। যেমন ইউনাইটেড স্টেটস বনাম মাইক্রোসফটের একটি মামলায় প্রশ্ন এসেছিল অপারেটিং সিস্টেমের ইন্টারনেট ইক্সপ্লোরার আলাদা সফটওয়্যার কিনা। অন্য আরেকটি উদাহরণ হল জিএনইউ/লিনাক্স নামের দ্বন্ধ। কিছু কিছু সিস্টেমে এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এবং অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করা কষ্টকর হতে পারে ব্যবহারকারীর কাছে কারণ ভিসিআর, ডিভিডি প্লেয়ার অথবা মাইক্রোওভেন চালনাতেও সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়। এই ব্যাখ্যার জন্য বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর কিছু কিছু এপ্লিকশন বাদ দিতে হতে পারে। হ্যাঁ
ইমেইলের ফিল্টারও একধরনের ব্যবহারকারী লিখিত সফটওয়্যার?
{ "answer_start": [ 1527, 1527 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0650_04
প্রোগ্রামিং ভাষা
কোন প্রোগ্রামিং ভাষার বাইরের রূপকে তার সিনট্যাক্স বলা হয়। বেশির ভাগ প্রোগ্রামিং ভাষাই সম্পূর্ণ টেক্সট-ভিত্তিক। এগুলি শব্দ, সংখ্যা ও বিরামচিহ্নবিশিষ্ট টেক্সট ব্যবহার করে, অনেকটা স্বাভাবিক ভাষাগুলির মতই। তবে কিছু কিছু প্রোগ্রামিং ভাষা আছে যেগুলি চিত্রভিত্তিক। এগুলি বিভিন্ন প্রতীকের মধ্যকার অবস্থানগত সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে প্রোগ্রাম লিখতে সহায়তা করে। কোন প্রোগ্রামিং ভাষার প্রতীকগুলি কী কী উপায়ে একত্রিত হয়ে সিনট্যাক্সগতভাবে সঠিক প্রোগ্রাম তৈরি করতে পারে, ভাষাটির সিনট্যাক্সে তার বিবরণ থাকে। আর কোন প্রতীকসমষ্টির অর্থ কী হবে, তা নির্ধারণ করে ভাষাটির সেমান্টিক্‌স। প্রোগ্রামিং ভাষার সিনট্যাক্স সাধারণত নিয়মিত এক্সপ্রেশন ([[আভিধানিক বিশ্লেষণ|আভিধানিক গঠনের জন্য) এবং বাকাস-নাউর রূপ (ব্যাকরণিক গঠনের জন্য) এই দুইয়ের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়। উপরের ব্যাকরণটি নিচের জিনিসগুলিকে সংজ্ঞায়িত করেছে: একটি এক্সপ্রেসন হয় একটি অ্যাটম অথবা একটি লিস্ট ; একটি অ্যাটম হয় একটি নাম্বার একটি সিম্বল; একটি নাম্বার হচ্ছে এক বা একাধিক দশমিক অঙ্কের অবিভক্ত ধারা, এবং ধারাটির আগে ঐচ্ছিকভাবে যোগ বা বিয়োগ চিহ্ন বসানো যেতে পারে; একটি সিম্বল হচ্ছে একটি ইংরেজি বর্ণ এবং তাকে অনুসরণকারী শূন্য বা তার বেশি যেকোন সংখ্যক ক্যারেক্টার (ফাঁকাস্থান ব্যতীত); এবং একটি লিস্ট হচ্ছে একজোড়া বন্ধনীর মধ্যে শূন্য বা তার বেশি সংখ্যক এক্সপ্রেসন। সিনট্যাক্সগতভাবে সঠিক প্রোগ্রাম মাত্রেই সেমান্টিক্‌স বা অর্থগতভাবে সঠিক হবে, তা নয়। অনেক সিনট্যাক্সগতভাবে সঠিক প্রোগ্রাম তাই অনুবাদ বা নির্বাহ করার সময় ত্রুটির সৃষ্টি করতে পারে। কোন কোন ক্ষেত্রে এরকম প্রোগ্রাম অসংজ্ঞায়ির আচরণ প্রদর্শন করতে পারে। আবার কোন প্রোগ্রাম প্রোগ্রামিং ভাষার সমস্ত নিয়মকানুন মেনে চললেও এটি প্রোগ্রামার যা করতে চেয়েছিলেন সেই অর্থে না-ও বাস্তবায়িত হতে পারে। না
সিনট্যাক্সগতভাবে সঠিক প্রোগ্রাম মাত্রই কি সেমান্টিক্‌স বা অর্থগতভাবে সঠিক হবে?
{ "answer_start": [ 673, 673 ], "text": [ "না", "না" ] }
bn_wiki_0067_02
গাণিতিক রসায়ন
গাণিতিক রসায়ন রসায়নশাস্ত্রের একটি শাখা যেখানে গণিতের প্রয়োগ করে রাসায়নিক ঘটনাসমূহের গাণিতিক প্রতিমান নির্মাণ করাই মূল উদ্দেশ্য। গাণিতিক রসায়নের সাথে গণনামূলক রসায়নশাস্ত্রের পার্থক্য রয়েছে। গাণিতিক রসায়নশাস্ত্রে গবেষণার প্রধান প্রধান কিছু ক্ষেত্র হল রাসায়নিক গ্রাফ তত্ত্ব, যেখানে রাসায়নিক টপোগণিত যেমন আইসোমারদের গাণিতিক গবেষণা নিয়ে অধ্যয়ন করা হয়। এছাড়া দল তত্ত্ব (গ্রুপ থিওরি)-এর রাসায়নিক দিকগুলিও এখানে আলোচিত হয়, যা স্টিরিও-রসায়ন ও কোয়ান্টাম রসায়নে প্রয়োগ করা সম্ভব। আণবিক লেখচিত্র ও টপোগাণিতিক সূচক হলো গাণিতিক রসায়নের দুইটি প্রাথমিক প্রতিমান বা মডেল। ১৯শ শতকে গেয়র্গ হেল্ম গাণিতিক রসায়নের উপরে একটি সন্দর্ভ রচনা করেন, যাকে এই ক্ষেত্রটির প্রারম্ভ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। না
গাণিতিক রসায়নের আর গণনামূলক রসায়নশাস্ত্রের কি এক?
{ "answer_start": [ 638, 79 ], "text": [ "না ", "না" ] }
bn_wiki_2647_01
পারিবারিক সহিংসতা
কোনও ব্যক্তির পারিবারিক পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত চাপ থাকে তখন তাতে মানসিক চাপ বাড়তে পারে। সামাজিক চাপ, অপর্যাপ্ত অর্থায়নের কারণে বা কোনও পরিবারে এই জাতীয় সমস্যার কারণে আরও উত্তেজনা বাড়তে পারে। সহিংসতা সবসময় মানসিক চাপের কারণে হয় না, তবে কিছু লোকের মানসিক চাপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এমন হতে পারে। আর্থিক ও অন্যান্য দিকগুলো সম্পর্কে বাড়তি চাপ এবং দ্বন্দ্বের কারণে দরিদ্র্য পরিবার এবং দম্পতিরা পারিবারিক সহিংসতার মুখোমুখি হতে পারে। কেউ কেউ অনুমান করেন যে দারিদ্র্য একজন পুরুষের "সফল পুরুষত্ব" সম্পর্কে ধারণা টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে ফলে তিনি সম্মান ও মর্যাদা হারাতে ভয় পান। একটি তত্ত্ব বলছে যে, যখন তিনি তার স্ত্রীকে অর্থনৈতিকভাবে সহায়তা করতে এবং নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে অক্ষম হন, তখন তিনি পৌরুষকে প্রকাশ করার উপায় হিসাবে নারীর প্রতি ঘৃণার প্রকাশ, মাদকের অপব্যবহার এবং অপরাধের দিকে ঝুঁকতে পারেন। সমকামী সম্পর্কগুলো একই ধরণের সামাজিক চাপ অনুভব করতে পারে। অধিকন্তু, সমকামী সম্পর্কের ক্ষেত্রে সহিংসতা অভ্যন্তরীণ হোমোফোবিয়ার (সমকামীতার প্রতি ভয়) সাথে যুক্ত হয়েছে, যা অপরাধী এবং ভুক্তভোগী উভয়েরই হীন আত্মসম্মানবোধ ও ক্রোধ সৃষ্টিতে অবদান রাখে। অভ্যন্তরীণ হোমোফোবিয়া ভুক্তভোগীদের সহায়তা চাইতে বাধা হিসাবে দেখা দেয়। একইভাবে, এলজিবিটি সম্প্রদায়ের পারিবারিক সহিংসতার ক্ষেত্রে বিপরীতলৈঙ্গিক বিষয় মূল ভূমিকা নিতে পারে। কেননা একটি সামাজিক মতাদর্শ হিসেবে এটি বলছে," বিপরীতলৈঙ্গিকতা আদর্শগত, নৈতিকভাবে উচ্চতর এবং সমকামিতা থেকে উত্তম"। বিপরীতলৈঙ্গিকতা সংখ্যালঘুদের সেবা বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং যৌন সংখ্যালঘুদের মাঝে অস্বাস্থ্যকর প্রতিচিত্র তৈরি করতে পারে। আইনী ও চিকিৎসা সংস্থাগুলিতে বিপরীতলৈঙ্গিকতা বৈষম্য, পক্ষপাতিত্ব এবং যৌন দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি সংবেদনশীলতার উদাহরণগুলোতে লক্ষ্যণীয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৬ সাল পর্যন্ত, ইউএসের সাতটি রাজ্য এলজিবিটি ব্যক্তিকে সুরক্ষামূলক আদেশের জন্য আবেদন করার ক্ষমতাটিকে স্পষ্টভাবে অস্বীকার করেছিল, যা এলজিবিটি পরাধীনতার ধারণাকে সম্প্রসারিত করে এবং এটি ক্রোধ ও ক্ষমতাহীনতার অনুভূতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। না
সহিংসতা সবসময় মানসিক চাপের কারণে হয় কি ?
{ "answer_start": [ 177, 177 ], "text": [ "না", "না" ] }
bn_wiki_2647_02
পারিবারিক সহিংসতা
কোনও ব্যক্তির পারিবারিক পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত চাপ থাকে তখন তাতে মানসিক চাপ বাড়তে পারে। সামাজিক চাপ, অপর্যাপ্ত অর্থায়নের কারণে বা কোনও পরিবারে এই জাতীয় সমস্যার কারণে আরও উত্তেজনা বাড়তে পারে। সহিংসতা সবসময় মানসিক চাপের কারণে হয় না, তবে কিছু লোকের মানসিক চাপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এমন হতে পারে। আর্থিক ও অন্যান্য দিকগুলো সম্পর্কে বাড়তি চাপ এবং দ্বন্দ্বের কারণে দরিদ্র্য পরিবার এবং দম্পতিরা পারিবারিক সহিংসতার মুখোমুখি হতে পারে। কেউ কেউ অনুমান করেন যে দারিদ্র্য একজন পুরুষের "সফল পুরুষত্ব" সম্পর্কে ধারণা টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে ফলে তিনি সম্মান ও মর্যাদা হারাতে ভয় পান। একটি তত্ত্ব বলছে যে, যখন তিনি তার স্ত্রীকে অর্থনৈতিকভাবে সহায়তা করতে এবং নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে অক্ষম হন, তখন তিনি পৌরুষকে প্রকাশ করার উপায় হিসাবে নারীর প্রতি ঘৃণার প্রকাশ, মাদকের অপব্যবহার এবং অপরাধের দিকে ঝুঁকতে পারেন। সমকামী সম্পর্কগুলো একই ধরণের সামাজিক চাপ অনুভব করতে পারে। অধিকন্তু, সমকামী সম্পর্কের ক্ষেত্রে সহিংসতা অভ্যন্তরীণ হোমোফোবিয়ার (সমকামীতার প্রতি ভয়) সাথে যুক্ত হয়েছে, যা অপরাধী এবং ভুক্তভোগী উভয়েরই হীন আত্মসম্মানবোধ ও ক্রোধ সৃষ্টিতে অবদান রাখে। অভ্যন্তরীণ হোমোফোবিয়া ভুক্তভোগীদের সহায়তা চাইতে বাধা হিসাবে দেখা দেয়। একইভাবে, এলজিবিটি সম্প্রদায়ের পারিবারিক সহিংসতার ক্ষেত্রে বিপরীতলৈঙ্গিক বিষয় মূল ভূমিকা নিতে পারে। কেননা একটি সামাজিক মতাদর্শ হিসেবে এটি বলছে," বিপরীতলৈঙ্গিকতা আদর্শগত, নৈতিকভাবে উচ্চতর এবং সমকামিতা থেকে উত্তম"। বিপরীতলৈঙ্গিকতা সংখ্যালঘুদের সেবা বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং যৌন সংখ্যালঘুদের মাঝে অস্বাস্থ্যকর প্রতিচিত্র তৈরি করতে পারে। আইনী ও চিকিৎসা সংস্থাগুলিতে বিপরীতলৈঙ্গিকতা বৈষম্য, পক্ষপাতিত্ব এবং যৌন দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি সংবেদনশীলতার উদাহরণগুলোতে লক্ষ্যণীয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৬ সাল পর্যন্ত, ইউএসের সাতটি রাজ্য এলজিবিটি ব্যক্তিকে সুরক্ষামূলক আদেশের জন্য আবেদন করার ক্ষমতাটিকে স্পষ্টভাবে অস্বীকার করেছিল, যা এলজিবিটি পরাধীনতার ধারণাকে সম্প্রসারিত করে এবং এটি ক্রোধ ও ক্ষমতাহীনতার অনুভূতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। হ্যাঁ
সমকামী সম্পর্কের ক্ষেত্রে সহিংসতা অভ্যন্তরীণ হোমোফোবিয়ার সাথে যুক্ত হয়েছে কি ?
{ "answer_start": [ 1845, 1845 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1815_01
জেমস বন্ড
ফ্লেমিংয়ের সাহিত্য-কর্মে বন্ডের মাধ্যমে নিরস্ত্র ব্যক্তিকে কাউকে হত্যা করতে দেখা যায়নি। নিরস্ত্র ব্যক্তিকে যারা হত্যা করতো বিশেষ করে মহিলাদেরকে, তাদেরকে বন্ড প্রচণ্ডভাবে ঘৃণা করতেন। এছাড়া কেবলমাত্র প্রয়োজন পড়লেই সাধারণতঃ তাকে হত্যা করতে দেখা যায়। যে-কাউকে হত্যা করা ছিল তাঁর পেশার একটি অংশ। তিনি কাউকে হত্যা করতে মোটেই পছন্দ করতেন না। হত্যাকাণ্ডের পর তিনি কেন হত্যা করেছেন - এ বিষয়টি যতদ্রুত সম্ভব ভুলে যাবার চেষ্টা করতেন। বন্ডকে নিজের মৃত্যু ভয় থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। বরঞ্চ যদি তিনি ধৃত হবার পরিবেশের দিকে অগ্রসর হতে থাকেন, তাহলে তিনি মরে যেতেই বেশি পছন্দ করবেন কিংবা এমআই৬ থেকে তাকে দূরে রাখা হবে। তাকে 'ক্যাসিনো রয়েল' উপন্যাসে কোনরূপ জবানবন্দি বা কথাবার্তা ছাড়াই অমানুষিক নির্যাতনের মুখোমুখি করানো হয়েছে। 'জেমস বন্ডঃ দ্য সিক্রেট ওয়ার্ল্ড অব ০০৭' ছবিতে বলা হয়েছে যে, তিনি একজন জুডুকা বা জুডু খেলায় পারদর্শী। এছাড়াও, বন্ড মার্শাল আর্ট জানেন। 'ফ্রম রাশিয়া, উইদ লাভ' উপন্যাসের ৪র্থ পরিচ্ছেদে "মৃত্যু পরওয়ানা" জারী করা হয় বন্ডের উপর। এবং প্রথমেই নিশ্চিত করা হয় যে, "জেমস বন্ড জুডুতে পারদর্শী"। হ্যাঁ
ফ্লেমিংয়ের সাহিত্য-কর্মে বন্ডের মাধ্যমে নিরস্ত্র ব্যক্তিকে কাউকে হত্যা করতে দেখা যায়নি - হ্যাঁ কি না?
{ "answer_start": [ 1032, 1032 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2952_01
বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি
বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অফিসার-ক্যাডেটদের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এটি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস-এর অধিভূক্ত। এটি চট্টগ্রাম শহরের নিকটবর্তী ভাটিয়ারী নামক স্থানে, যা দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত। ১৯৭৪ সালে পাহাড় এবং সমুদ্রবেষ্টিত অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেষ্টিত স্থানে বিএমএ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিবছর একটি গ্রীষ্মকালীন ব্যাচ এবং একটি শীতকালীন ব্যাচ সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। মিলিটারী একাডেমিতে একজন জেন্টেলম্যান ৩ বছরের সামরিক প্রশিক্ষন গ্রহণ করে। এতে অস্ত্রবিদ্যা, ম্যাপ রিডিং, শারীরিক দক্ষতা, সামরিক কৌশল (ট্যাকটিস) এবং অন্যান্য সামরিক বিষয়ের সাথে অবশ্যই বিইউপির অধীনে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। বর্তমানে এই একাডেমীর দায়িত্বে আছেন মেজর জেনারেল এস এম কামরুল হাসান। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে সামরিক বাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো সব পশ্চিম পাকিস্তানেই অবস্থিত ছিলো। স্বাধীনতা অর্জনের পরে ১৯৭৪ সালের ১১ই জানুয়ারি প্রথমে কুমিল্লায় বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতার একটি পঙ্‌ক্তি চির উন্নত মম শির-কে বিএমএ'র মূল মন্ত্র হিসাবে গ্রহণ করা হয়। ভাটিয়ারীতে বর্তমান স্থানে একাডেমীটি সরিয়ে আনা হয় ১৯৭৬ সালে। নিয়মিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সূচনা হয় ১৯৭৮ সাল থেকে। বিএমএ'র প্রথম অফিসার ব্যাচ পাস করে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করে ১৯৭৯ সালে। ১৯৮৩ সাল থেকে এটি বাংলাদেশ নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসাবেও ব্যবহৃত হচ্ছে। হ্যাঁ
বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অফিসার-ক্যাডেটদের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ?
{ "answer_start": [ 1416, 229 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ] }
bn_wiki_2592_05
স্পেনে চতুর্থ তরঙ্গের নারীবাদ
স্পেনে চতুর্থ-তরঙ্গ নারীবাদ হল ভার্চুয়াল স্পেসে ডিজিটাল অংশগ্রহণ, বিতর্কে উৎসাহিত করা এবং পরিবর্তন আনার জন্য যৌথ শক্তি ব্যবহার করা। এটি পুরুষতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে লড়াই, নারীর প্রতি সহিংসতা ও বৈষম্য এবং বৈষম্যের মুখোমুখি অসমতার নিন্দা করা। এটি নারী ও পুরুষের মধ্যে বাস্তব ও কার্যকর সমতা তৈরির বিষয়েও ছিল। এর বেশ কয়েকটি প্রধান থিম রয়েছে, যেমন স্প্যানিশ প্রেক্ষাপটে প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে নারীর প্রতি সহিংসতা। অন্যান্য থিমের মধ্যে পতিতাবৃত্তির অবসান, পর্নোগ্রাফির নিন্দা, আইনী সমর্থনে গর্ভপাত, নারীদের কণ্ঠস্বরকে জোরালো করা, মা ও বাবা উভয়ের বীমা করা পিতামাতার ছুটি, সারোগেসির বিরোধিতা , এবং মজুরি ও অর্থনৈতিক সমতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। চতুর্থ তরঙ্গের স্প্যানিশ নারীবাদ ১৯৮০-এর দশকে রক্ষণশীলতার প্রতিক্রিয়া থেকে বেরিয়ে আসে এবং লাতিন আমেরিকা ও ইউরোপে নারীবাদীদের একটি বিস্তৃত সমস্যা তাদের লক্ষ্যে সফল হয়েছিল, নারীবাদ তখন মূলত রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আসে। এই শক্তিগুলি ১৯৯০-এর দশকে একত্রিত হয়েছিল, কারণ লিপস্টিক নারীবাদ , ভোগবাদী নারীবাদ এবং আমেরিকান কুইয়ার তত্ত্ব প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল এবং ১৯৯৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর গ্রানাডায় আনা ওরান্টেস হত্যার মতো ঘটনার জবাবে নারীরা লিঙ্গ ও যৌনতাবাদী সহিংসতার আশেপাশে দাবি করা শুরু করেছিল। এর ফলে নারীদের চিত্রায়ন ও নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ে মিডিয়া আলোচনার জন্ম দেয়। বয়ফ্রেন্ড ও স্বামীদের দ্বারা নারীদের আঘাত করা সম্পর্কে রসিকতা টেলিভিশনে আর গ্রহণযোগ্য ছিল না। নারীদের বিরুদ্ধে এই সহিংসতা, নারী কর্মীদের সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার করে মহিলাদেরকে কাজ করার জন্য একত্রিত করার ফলে স্পেনে চতুর্থ তরঙ্গের অগ্রসর হয়। ২০১৮ সাল স্পেনে চতুর্থ তরঙ্গের নারীবাদ বিভিন্ন কারণের ফলশ্রুতিতে শুরু হয়, নারীরা রাস্তায় নামার জন্য ব্যাপকভাবে সংঘবদ্ধ হয়েছিল। ২০১৯ সালে, চতুর্থ-তরঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি অনেক রাজনৈতিক কথোপকথন ও ২০১৯ স্প্যানিশ সাধারণ নির্বাচনের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল যা এই তরঙ্গকে উদ্দীপিত করতে সাহায্য করেছিল। এর মধ্যে ২০০৯ সালে মার্টা দেল কাস্তিলোর হত্যা, ২০১৪ সালে ত্রেন দে লা লিবার্তাদ, ২০১৫ সালে নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা দূরীকরণের প্রথম আন্তর্জাতিক দিবস, ২০১৬ সালে ডায়ানা কোয়ার হত্যা, ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক নারী শ্রমিক দিবসের সাধারণ ধর্মঘট এবং ২০১৮ সালে লা মানদা ধর্ষণ মামলা রয়েছে। এই ঘটনাগুলির মধ্যে অনেকগুলি স্প্যানিশ নারীবাদীদের জন্য একটি প্রথম প্রতিনিধিত্ব করেছিল, মহিলারা স্পেনের বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক যৌনতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাতে সংঘবদ্ধ হয়েছিল। পূর্ববর্তী তরঙ্গগুলি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রবেশের দিকে মনোনিবেশ করেছিল।
স্প্যানিশ নারীবাদ কি ফ্রাঙ্কোইস্ট যুগে বিভিন্ন তরঙ্গের মধ্য দিয়ে গিয়েছিল ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2198_02
ক্ষণিক চরিত্রাভিনয়
ক্ষণিক চরিত্রাভিনয় পরিবেশন শিল্পকলার কোন একটি শিল্পকর্মে কোন পূর্ব-পরিচিত ব্যক্তির খুবই স্বল্পস্থায়ী চরিত্রে অভিনয় বা কন্ঠপ্রদানকে বোঝায়। সাধারণত শিল্পকর্মের বর্ণনায় ব্যক্তিটির পরিচয় দেওয়া হয় না কিংবা তারা স্বনামেই অভিনয় করেন। এই চরিত্রগুলি সাধারণত খুবই ক্ষুদ্র সময়ের জন্য হয় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন সংলাপ থাকে না। বিখ্যাত ব্যক্তি, চলচ্চিত্র পরিচালক, সংগীতশিল্পী ও ক্রীড়াবিদরা সাধারণত এ ধরনের ক্ষণিক চরিত্রে অভিনয় করেন। অনেক সময় চলচ্চিত্র নির্মাণকুশলীদের কেউও ক্ষণিক চরিত্রে অভিনয় করতে পারেন, যেমন আলফ্রেড হিচকক প্রায়ই ক্ষণিক চরিত্রাভিনয় করতেন। না
এই চরিত্রগুলি খুবই বেশি সময়ের জন্য হয় কি?
{ "answer_start": [ 166, 166 ], "text": [ "না", "না" ] }
bn_wiki_2198_04
ক্ষণিক চরিত্রাভিনয়
ক্ষণিক চরিত্রাভিনয় পরিবেশন শিল্পকলার কোন একটি শিল্পকর্মে কোন পূর্ব-পরিচিত ব্যক্তির খুবই স্বল্পস্থায়ী চরিত্রে অভিনয় বা কন্ঠপ্রদানকে বোঝায়। সাধারণত শিল্পকর্মের বর্ণনায় ব্যক্তিটির পরিচয় দেওয়া হয় না কিংবা তারা স্বনামেই অভিনয় করেন। এই চরিত্রগুলি সাধারণত খুবই ক্ষুদ্র সময়ের জন্য হয় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন সংলাপ থাকে না। বিখ্যাত ব্যক্তি, চলচ্চিত্র পরিচালক, সংগীতশিল্পী ও ক্রীড়াবিদরা সাধারণত এ ধরনের ক্ষণিক চরিত্রে অভিনয় করেন। অনেক সময় চলচ্চিত্র নির্মাণকুশলীদের কেউও ক্ষণিক চরিত্রে অভিনয় করতে পারেন, যেমন আলফ্রেড হিচকক প্রায়ই ক্ষণিক চরিত্রাভিনয় করতেন। হ্যাঁ
অনেক সময় চলচ্চিত্র নির্মাণকুশলীদের কেউও ক্ষণিক চরিত্রে অভিনয় করতে পারেন কি ?
{ "answer_start": [ 565, 565 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1671_02
গেরহার্ড ভন কুগেলগেন
১৮০০ সালে তিনি হেলেন মেরি জোয়েজ ভন মন্টেইফেল (১৭৭৪ - ১৮৪২) নাম্নী এক নারীকে বিয়ে করেন যিনি ছিলেন ১৪শ শতকে গোড়াপত্তন হওয়া একটি অভিজাত বাল্টিক-জার্মান পরিবারের সন্তান। এই দম্পতির কোলে তিনটি সন্তান জন্ম নেয়; এদের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠ উইলহেম ভন কুগেলগেনের জন্ম হয়েছিল ১৮০২ সালে, যে পরে চিত্রশিল্পী হিসেবে বেড়ে উঠে। অপর দুই জন হল গেরহার্ড (১৮০৬ - ১৮৮৪) ও অ্যাডেলহেইড (১৮০৮ - ১৮৭৪)। পেশাজীবনে তিনি কাসপার ডাভিড ফ্রিডরিখ, ইয়োহান উল্ফগ্যাং ভন গ্যোটে, ইয়োহান গটফ্রিট হের্ডার, অগাস্ট ভন কোটজেবুয়ে, ফ্রেডরিখ ভন শিলার, ইয়োহান গটফ্রিট সিউম, লুডভিগ উহল্যান্ড, জাকারাইস ওয়ার্নার, ক্রিস্টোফ মার্টিন উইল্যান্ড, ইয়োহান কার্ল সাইমন মরগেনস্টার্ন এবং তাঁর সময়ের অন্যান্য লেখক, চিত্রশিল্পী ও পণ্ডিতদের প্রতিকৃতি আঁকেন। ড্রেসডেনে চলে আসার পর কুগেলগেনের গটেসীগেন (ঈশ্বরের আশীর্বাদ) ভিলাটি প্রাক রোমান্টিক চিত্রশিল্পী ও অনুগামীদের সভা স্থলে পরিণত হয়। কাসপার ডাভিড ফ্রিডরিখ ছিলেন একাধারে ছাত্র ও বন্ধু। ১৮২০ সালে, লশউৎজ শহরতলির তাঁর স্টুডিও থেকে ড্রেসডেনে যাওয়ার পথে এক চোরের হাতে খুন হন। ড্রেসডেনের পুরাতন ক্যাথলিক সমাধিস্থলে তাকে সমাহিত করা হয়। ১১৩১৩ কুগেলগেন গ্রহাণুটির নাম এই গুণী শিল্পী এবং তার পুত্র উইলহেমের নামানুসারে রাখা হয়েছে। হ্যাঁ
গেরহার্ড চিত্রশিল্পী হিসেবে বেড়ে উঠে - হ্যাঁ কি না?
{ "answer_start": [ 1136, 563 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ] }
bn_wiki_1881_03
ব্ল্যাকবেরি
ম্যারিওন' ("ম্যারিওনবেরি" নামে বাজারজাতকৃত) গুরুত্বপূর্ণ জাত, যেটি 'চেহ্যালাম' এবং 'ওলালি' বেরির মধ্যে সংকরায়নের মাধ্যমে উৎপাদিত চারা হতে নির্বাচিত হয়েছিল। লোগানবেরি এবং ইয়াংবেরির মধ্যে সংকরায়নের মাধ্যমে 'ওলিলি'তে পরিণত করা হয়েছে। ব্ল্যাকবেরির অসংখ্য পরীক্ষামূলক জাতের মধ্যে 'ম্যারিওন', 'চেহ্যালাম' এবং 'ওলালি' কয়েকটি জাত মাত্র। এসব জাত বিকশিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের অধীনে পরিচালিত কৃষি গবেষণা কার্যক্রমের ব্ল্যাকবেরির জাত উন্নয়নের কর্মসূচির মাধ্যমে, যেটি ওরিগনের কোরভ্যালিসে ওরিগন স্ট্যাট ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই কর্মসূচি হতে সবচেয়ে সাম্প্রতিক জাত অবমুক্ত করা হয়েছে, এদের মধ্যে প্রিকল-মুক্ত 'ব্ল্যাক ডায়মন্ড', 'ব্ল্যাক পার্ল' এবং 'নাইটফল' জাতের পাশাপাশি খুব তাড়াতাড়ি পরিপক্বশীল 'অবসিডিয়ান' এবং 'মেটোলিয়াস' জাত অন্যতম। বর্তমানে 'ব্ল্যাক ডায়মন্ড' প্রধান জাত, যা উত্তরপশ্চিম প্রশান্তে চাষ হচ্ছে। এই কর্মসূচির আরো কিছু জাতের মধ্যে 'নিউবেরি', 'ওয়ালডো', 'সিস্কিইউ', 'ব্ল্যাক বিউট', 'কোট্যাটা', 'প্যাসিফিক' এবং ক্যাসকেড উল্লেখযোগ্য। হ্যাঁ
এসব জাত কি যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের অধীনে পরিচালিত কৃষি গবেষণা কার্যক্রমের ব্ল্যাকবেরির জাত উন্নয়নের কর্মসূচির মাধ্যমে বিকশিত হয়েছে?
{ "answer_start": [ 967 ], "text": [ "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1881_04
ব্ল্যাকবেরি
ম্যারিওন' ("ম্যারিওনবেরি" নামে বাজারজাতকৃত) গুরুত্বপূর্ণ জাত, যেটি 'চেহ্যালাম' এবং 'ওলালি' বেরির মধ্যে সংকরায়নের মাধ্যমে উৎপাদিত চারা হতে নির্বাচিত হয়েছিল। লোগানবেরি এবং ইয়াংবেরির মধ্যে সংকরায়নের মাধ্যমে 'ওলিলি'তে পরিণত করা হয়েছে। ব্ল্যাকবেরির অসংখ্য পরীক্ষামূলক জাতের মধ্যে 'ম্যারিওন', 'চেহ্যালাম' এবং 'ওলালি' কয়েকটি জাত মাত্র। এসব জাত বিকশিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের অধীনে পরিচালিত কৃষি গবেষণা কার্যক্রমের ব্ল্যাকবেরির জাত উন্নয়নের কর্মসূচির মাধ্যমে, যেটি ওরিগনের কোরভ্যালিসে ওরিগন স্ট্যাট ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই কর্মসূচি হতে সবচেয়ে সাম্প্রতিক জাত অবমুক্ত করা হয়েছে, এদের মধ্যে প্রিকল-মুক্ত 'ব্ল্যাক ডায়মন্ড', 'ব্ল্যাক পার্ল' এবং 'নাইটফল' জাতের পাশাপাশি খুব তাড়াতাড়ি পরিপক্বশীল 'অবসিডিয়ান' এবং 'মেটোলিয়াস' জাত অন্যতম। বর্তমানে 'ব্ল্যাক ডায়মন্ড' প্রধান জাত, যা উত্তরপশ্চিম প্রশান্তে চাষ হচ্ছে। এই কর্মসূচির আরো কিছু জাতের মধ্যে 'নিউবেরি', 'ওয়ালডো', 'সিস্কিইউ', 'ব্ল্যাক বিউট', 'কোট্যাটা', 'প্যাসিফিক' এবং ক্যাসকেড উল্লেখযোগ্য।
তাড়াতাড়ি পরিপক্বশীল 'অবসিডিয়ান' এবং 'মেটোলিয়াস' জাত কি অন্যতম ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0330_02
তৌকাইদৌ শিনকানসেন
তৌকাইদৌ শিনকানসেন হল জাপানি উচ্চ-গতির শিনকানসেন রেলপথ, ১৯৬৪ সালে টোকিও এবং শিন-ইসাকার মধ্যে খোলা হয়। ১৯৮৭ সাল থেকে এটি সেন্ট্রাল জাপান রেলওয়ে সংস্থা (জেআর সেন্ট্রাল) দ্বারা পরিচালিত হয়, এর আগে জাপানি জাতীয় রেলওয়ে (জেএনআর) দ্বারা পরিচালিত হত। এটি বিশ্বের প্রাচীনতম উচ্চ-গতির রেল ব্যবস্থা এবং সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত উচ্চ-গতির রেল ব্যবস্থাগুলির একটি। ২০০০ সালে আমেরিকান সোসাইটি অফ মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার্স এবং ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স দ্বারা এই লাইনের একটি যৌথ নামকরণ করা হয়- ঐতিহাসিক মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যান্ডমার্ক এবং আইইইই মাইলস্টোন। তৌকাইদৌ এবং সানয়ো শিনকানসেন রেলপথের পূর্বসূরীটি ১৯৩০-এর দশকের শেষদিকে টোকিও এবং শিমোনোসেকির মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড-গেজ ডাঙ্গান রিশা (বুলেট ট্রেন) হিসাবে ধারণা করা হয়, যে দুটি শহরগুলির মধ্যের প্রায় এক হাজার কিলোমিটার দূরত্বকে অতিক্রম করতে নয় ঘণ্টা সময় নেবে। এই প্রকল্পটি জাপানের বিদেশের উপনিবেশগুলিতে পরিষেবা দেওয়ার জন্য একটি প্যান-পূর্ব এশিয়া রেল নেটওয়ার্কের সূচনা হত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা প্রকল্পটি প্রাথমিক পরিকল্পনার পর্যায়ে স্থগিত করা হয়, যদিও তিনটি সুড়ঙ্গ খনন করা সম্পূর্ণ হয়েছিল, যা পরে শিনকানসেন পথে ব্যবহৃত হয়। ১৯৫৫ সালে, টোকিও এবং ওসাকার মধ্যে মূল তৌকাইদৌ লাইনটি যানজটপূর্ণ হয়। এমনকি পরের বছর বিদ্যুতায়নের পরেও রেলপথটি লাইনটি জাপানের দীর্ঘ দূরত্বের রেলপথের মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম ছিল এবং চাহিদা বর্তমান ক্ষমতার তুলনায় দ্বিগুণ হয়। ১৯৫৭ সালে, "টোকিও এবং ওসাকার মধ্যে তিন ঘণ্টার রেল ট্রিপের সম্ভাবনা" নিয়ে আলোচনা করার জন্য একটি পাবলিক ফোরামের আয়োজন করা হয়। যথেষ্ট বিতর্ক হওয়ার পরে, জাপানিজ জাতীয় রেল (জেএনআর) এটির পরিপূরক হিসাবে মূল ন্যারো গেজের পাশাপাশি একটি নতুন স্ট্যান্ডার্ড গেজ লাইন তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। তৎকালীন জেএনআর-এর সভাপতি শিনজি সোগৌ রাজনীতিবিদদের প্রকল্পটি প্রত্যাবর্তন করার জন্য প্ররোচিত করার চেষ্টা শুরু করেন। নতুন, অপরিচিত প্রযুক্তি এবং টানেল এবং ভায়াডাক্টগুলির উচ্চ ঘনত্বের কারণে প্রকল্পের উচ্চ ব্যয়ের বিষয়টি শুরুর দিকে বুঝতে পেরে সোগৌ কম সরকারী তহবিলের জন্য নিষ্পত্তি করে, যা দরকার ছিল। দায়েত ১৯৫৮ সালের ডিসেম্বরে এই পরিকল্পনা অনুমোদন করে, পাঁচ বছরের নির্মাণকালীন সময়ে প্রয়োজনীয় ¥৩০০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ১৯৪ বিলিয়ন ডলারের তহবিল প্রদানে জন্য সম্মত হয়। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আইসাকু সাতৌ সুপারিশ করেন যে বাকী তহবিল বেসরকারী উৎস থেকে নেওয়া উচিত, যাতে রাজনৈতিক পরিবর্তনে তহবিলের সমস্যা না ঘটে। ১৯৫৯ সালের ২০ এপ্রিল সোগৌ এবং প্রধান প্রকৌশলী হিদেও শিমার অধীনে রেলপথটির নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ১৯৬০ সালে শিমা এবং সোগৌকে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেরণ করা হয়। যদিও মূল অনুরোধটি ছিল ২০০ মিলিয়ন ডলারের, তবে তারা কেবলমাত্র ৮০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে ফিরে আসে, যা প্রকল্পের ১৫% তহবিলের জন্য যথেষ্ট ছিল এবং "পরীক্ষামূলক প্রযুক্তি" এর জন্য ঋণ ব্যবহার করতে পারেনি। নির্মাণকাজের সময় তীব্র খরচ উভয়কেই পদত্যাগ করতে বাধ্য করে। উদ্বোধনের সময়টি টোকিওর ১৯৬৪ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সাথে মিলে যায়, যা ইতিমধ্যে দেশে আন্তর্জাতিক মনোযোগ এনেছিল। মূলত, এই রেলপথকে ইংরেজিতে নিউ টোকাইডো লাইন বলা হত। এটি শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত জাপানের তৌকাইদৌ রুটের নামে নামকরণ করা হয়। হ্যাঁ
তৌকাইদৌ শিনকানসেন কী কোনো রেলপথ?
{ "answer_start": [ 2920, 2920 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2747_02
সেবাস্টিয়ান কো
সেবাস্টিয়ান নিউবোল্ড কো, ব্যারন কো, কেবিই, (জন্ম: ২৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৬), সাবেক ইংরেজ মাঝারি পাল্লার দৌড়বিদ ও কনজারভেটিভ পার্টির রাজনীতিবিদ। সচরাচর তিনি সেব কো নামেই সমধিক পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সেব কো লন্ডনের চিসউইক এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার মা টিনা এ্যাঞ্জেলা লাল ৭৫ বছর বয়সে লন্ডনের হ্যামারস্মিথ ও ফুলহ্যাম এলাকায় ২০০৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। টিনা অর্ধ-ভারতীয় হিসেবে পাঞ্জাবী পিতা সর্দারী লাল এবং ভেরা শনের কন্যা ছিলেন। বাবা পিটার কো ৯ আগস্ট, ২০০৮ সালে ৮৮ বছর বয়সে মারা যান। ঐ সময় সেব কো বেইজিংয়ে অবস্থান করছিলেন। শেফিল্ডে অবস্থানকালীন সময়ে সেব কো ট্যাপটন স্কুল ও আবেডেল গ্র্যাঞ্জ স্কুলে অধ্যয়ন করেন। এরপর তিনি দৌড়বিদরূপে ১২ বছর বয়সে হালামশায়ার হ্যারিয়ারে যোগ দেন। স্বল্প সময়েই তিনি মাঝারি পাল্লার দৌড়বিশারদের খ্যাতি অর্জন করেন। লাফবোরো ইউনিভার্সিটি এবং পরবর্তীতে হ্যারিঙ্গেতে অবস্থানকালীন স্মরণীয় হয়ে আছেন। কেননা, ঐ সময় তার নিজ দেশের পক্ষে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার মতো কোন প্রতিযোগী ছিলো না। বাবা পিটার কো'র সবিশেষ তত্ত্বাবধানে সেব কো দৌড় শুরু করেন। কো অর্থনীতি এবং সামাজিক ইতিহাস বিষয়ে লাফবোরো ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৭ সালে স্পেনের স্যান সেবাস্টিয়ানে অনুষ্ঠিত ইউরোপীয়ান ইনডোর চ্যাম্পিয়নশীপের ৮০০ মিটার দৌড়ে অংশগ্রহণ করেন। এতে তিনি প্রথম বড় ধরনের সাফল্য অর্জন করেন। লাফবোরো ইউনিভার্সিটিতে থাকাকালীন জর্জ গ্যান্ডি নামীয় অ্যাথলেট কোচের পরামর্শক্রমে তিনি অনুশীলন করে সুবিশাল সফলতা ও দৌড়ে প্রভূত উত্তরণ ঘটান। মাঝারী পাল্লার দৌড়বিদ হিসেবে কো চারবার অলিম্পিক গেমসের পদক জয় করেন। তন্মধ্যে - ১৯৮০ এবং ১৯৮৪ সালে ১৫০০ মিটার দৌড়ে স্বর্ণপদক জয় করেছিলেন তিনি। এছাড়াও, তৎকালীন সময়ে ৮টি বহিরাঙ্গন ও ৩টি অভ্যন্তরীণ ক্রীড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন। এর একটি ছিল রিলে দৌড়। তার প্রতিপক্ষ ছিলেন স্টিভ ওভেট এবং স্টিভ ক্রাম। ১৯৮০-এর দশকে তারা মাঝারি পাল্লার দৌড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। ১৯৮৭ সালের মে মাসে তার দল হ্যারিঙ্গেতে থাকাকালীন ৮০০ মিটার দৌড়ে জয়লাভের পর আঘাতপ্রাপ্ত হন। এরপর থেকে পুরো মৌসুমই খেলাধুলা থেকে বিরত ছিলেন। পরের বছর ১৯৮৮ সালে তিনি ব্রিটিশ অলিম্পিক দলে নির্বাচিত হতে পারেননি। বার্মিংহামে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতিমূলক খেলায় ১৫০০ মিটার দৌড়ে যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ হন। মৌসুমের শুরুতে ভাল ফলাফল করলেও বুকের পীড়ায় প্রশিক্ষণে ব্যাঘাত ঘটে তার। দ্য ডেইলী মিরর অলিম্পিক ক্রীড়ায় তার অংশগ্রহণের বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালায়। কিন্তু কো'র পক্ষে নিয়ম পরিবর্তনের জন্য আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সভাপতি জোয়াও এন্টোনিও সামারাঞ্চের কাছে জোড়ালো আবেদন করেও সফলতা লাভে সক্ষম হয়নি। বলা হয়ে থাকে যে, ভারতীয় দল তার মায়ের পিতৃবংশজনিত কারণে সেব কো'র পক্ষ হয়ে কাজ করেছিল। ১৯৯২ সালে ফলমাউথ ও ক্যামবোর্ন নির্বাচনী এলাকায় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে কনজারভেটিভ দলের পক্ষ হয়ে সাধারণ নির্বাচনে অংশ নিলেও পরাজিত হন তিনি। এরপর উইলিয়াম হগের চিফ অব স্টাফরূপে স্বল্প সময়ের জন্য রাজনীতিতে পুনরায় ফিরে আসেন। ২০০০ সালে লাইফ পিয়ারের মনোনয়নকৃত পদ গ্রহণ করেন। এ সময়ে তিনি ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতার দিকে বিশেষ আকৃষ্ট হন। ২ ঘণ্টা ৫৮ মিনিটে এ দৌড় শেষ করেছিলেন। হ্যাঁ
সেবাস্টিয়ান কোর মা কি অর্ধ ভারতীয় ছিলেন?
{ "answer_start": [ 2846, 2846 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2747_04
সেবাস্টিয়ান কো
সেবাস্টিয়ান নিউবোল্ড কো, ব্যারন কো, কেবিই, (জন্ম: ২৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৬), সাবেক ইংরেজ মাঝারি পাল্লার দৌড়বিদ ও কনজারভেটিভ পার্টির রাজনীতিবিদ। সচরাচর তিনি সেব কো নামেই সমধিক পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সেব কো লন্ডনের চিসউইক এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার মা টিনা এ্যাঞ্জেলা লাল ৭৫ বছর বয়সে লন্ডনের হ্যামারস্মিথ ও ফুলহ্যাম এলাকায় ২০০৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। টিনা অর্ধ-ভারতীয় হিসেবে পাঞ্জাবী পিতা সর্দারী লাল এবং ভেরা শনের কন্যা ছিলেন। বাবা পিটার কো ৯ আগস্ট, ২০০৮ সালে ৮৮ বছর বয়সে মারা যান। ঐ সময় সেব কো বেইজিংয়ে অবস্থান করছিলেন। শেফিল্ডে অবস্থানকালীন সময়ে সেব কো ট্যাপটন স্কুল ও আবেডেল গ্র্যাঞ্জ স্কুলে অধ্যয়ন করেন। এরপর তিনি দৌড়বিদরূপে ১২ বছর বয়সে হালামশায়ার হ্যারিয়ারে যোগ দেন। স্বল্প সময়েই তিনি মাঝারি পাল্লার দৌড়বিশারদের খ্যাতি অর্জন করেন। লাফবোরো ইউনিভার্সিটি এবং পরবর্তীতে হ্যারিঙ্গেতে অবস্থানকালীন স্মরণীয় হয়ে আছেন। কেননা, ঐ সময় তার নিজ দেশের পক্ষে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার মতো কোন প্রতিযোগী ছিলো না। বাবা পিটার কো'র সবিশেষ তত্ত্বাবধানে সেব কো দৌড় শুরু করেন। কো অর্থনীতি এবং সামাজিক ইতিহাস বিষয়ে লাফবোরো ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৭ সালে স্পেনের স্যান সেবাস্টিয়ানে অনুষ্ঠিত ইউরোপীয়ান ইনডোর চ্যাম্পিয়নশীপের ৮০০ মিটার দৌড়ে অংশগ্রহণ করেন। এতে তিনি প্রথম বড় ধরনের সাফল্য অর্জন করেন। লাফবোরো ইউনিভার্সিটিতে থাকাকালীন জর্জ গ্যান্ডি নামীয় অ্যাথলেট কোচের পরামর্শক্রমে তিনি অনুশীলন করে সুবিশাল সফলতা ও দৌড়ে প্রভূত উত্তরণ ঘটান। মাঝারী পাল্লার দৌড়বিদ হিসেবে কো চারবার অলিম্পিক গেমসের পদক জয় করেন। তন্মধ্যে - ১৯৮০ এবং ১৯৮৪ সালে ১৫০০ মিটার দৌড়ে স্বর্ণপদক জয় করেছিলেন তিনি। এছাড়াও, তৎকালীন সময়ে ৮টি বহিরাঙ্গন ও ৩টি অভ্যন্তরীণ ক্রীড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন। এর একটি ছিল রিলে দৌড়। তার প্রতিপক্ষ ছিলেন স্টিভ ওভেট এবং স্টিভ ক্রাম। ১৯৮০-এর দশকে তারা মাঝারি পাল্লার দৌড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। ১৯৮৭ সালের মে মাসে তার দল হ্যারিঙ্গেতে থাকাকালীন ৮০০ মিটার দৌড়ে জয়লাভের পর আঘাতপ্রাপ্ত হন। এরপর থেকে পুরো মৌসুমই খেলাধুলা থেকে বিরত ছিলেন। পরের বছর ১৯৮৮ সালে তিনি ব্রিটিশ অলিম্পিক দলে নির্বাচিত হতে পারেননি। বার্মিংহামে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতিমূলক খেলায় ১৫০০ মিটার দৌড়ে যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ হন। মৌসুমের শুরুতে ভাল ফলাফল করলেও বুকের পীড়ায় প্রশিক্ষণে ব্যাঘাত ঘটে তার। দ্য ডেইলী মিরর অলিম্পিক ক্রীড়ায় তার অংশগ্রহণের বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালায়। কিন্তু কো'র পক্ষে নিয়ম পরিবর্তনের জন্য আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সভাপতি জোয়াও এন্টোনিও সামারাঞ্চের কাছে জোড়ালো আবেদন করেও সফলতা লাভে সক্ষম হয়নি। বলা হয়ে থাকে যে, ভারতীয় দল তার মায়ের পিতৃবংশজনিত কারণে সেব কো'র পক্ষ হয়ে কাজ করেছিল। ১৯৯২ সালে ফলমাউথ ও ক্যামবোর্ন নির্বাচনী এলাকায় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে কনজারভেটিভ দলের পক্ষ হয়ে সাধারণ নির্বাচনে অংশ নিলেও পরাজিত হন তিনি। এরপর উইলিয়াম হগের চিফ অব স্টাফরূপে স্বল্প সময়ের জন্য রাজনীতিতে পুনরায় ফিরে আসেন। ২০০০ সালে লাইফ পিয়ারের মনোনয়নকৃত পদ গ্রহণ করেন। এ সময়ে তিনি ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতার দিকে বিশেষ আকৃষ্ট হন। ২ ঘণ্টা ৫৮ মিনিটে এ দৌড় শেষ করেছিলেন।
২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পকের জন্য কি সেবাস্টিয়ান কো চেষ্টা করেছিলেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1231_03
ড্রাই ক্লিনিং
ড্রাই ক্লিনিং হ'ল পানি ছাড়া অন্য কোনও রাসায়নিক দ্রাবক ব্যবহার করে পোশাক এবং বস্ত্রের পরিস্কারকরণ প্রক্রিয়া। টমাস এল জেনিংস আধুনিক শুকনো পরিষ্কার প্রক্রিয়াটি বিকাশ করেছিলেন এবং পেটেন্ট করেছিলেন। ১৮২৫ সালে প্যারিসে টারপেনটিন ব্যবহার করে বাণিজ্যিক "শুকনো লন্ড্রি" ব্যবহারের প্রাথমিক অবলম্বনকারী ছিলেন জলি বেলিন।  আধুনিক শুকনো পরিষ্কারের দ্বারা পোষাক থেকে মাটি এবং দাগ অপসারণের জন্য জল-বিহীন দ্রাবক ব্যবহার করা হয়েছিল, পেট্রোলিয়াম ভিত্তিক দ্রাবকগুলি ফরাসি ডাই-ওয়ার্কস অপারেটর জ্যান ব্যাপটিস্ট জলি দ্বারা স্বীকৃত হয়েছিল, যিনি একটি নতুন পরিষেবা প্রদান করেছিলেন যা ড্রাই ক্লিনিং নামে পরিচিত। ওয়াশ ট্র্যাকার একটি অনলাইন ড্রাইক্লিনার্স সার্ভিস এটি একটি প্রাচীন ব্যাবসায়ীক মাধ্যম যা দৈনন্দিন জীবনকে করেছে আরও সৌন্দর্যমন্ডিত।লন্ড্রীর মাধ্যমে আমরা আমাদের জামাকাপড় দৈনন্দিন ব্যবহৃত কাপড় সমূহ সৌন্দর্যমন্ডিত করতে পারি।আমাদের এলোমেলো কাপড়গুলোকে পরিষ্কার করা যায়। অন্যদিকে ড্রাইক্লিনার্স হচ্ছে একটি পরিষ্কার বা ধৌত করার মাধ্যম।আমাদের অপরিষ্কার বা ব্যবহার করা জামাগুলো যেখানে ধোয়া বা ওয়াশ করা হয় মূলত সেটাই ড্রাইক্লিনার্স পদ্ধতি। বর্তমানে ওয়াশ ট্র্যাকার, ব্যান্ডবক্স,ওয়াশআউট এই কাজ গুলো করে থাকে। তবে ওয়াশ ট্র্যাকার সর্বপ্রথম অনলাইনে তাদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। হ্যাঁ
ওয়াশ ট্র্যাকার একটি অনলাইন ড্রাইক্লিনার্স সার্ভিস?
{ "answer_start": [ 1163, 1163 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0995_03
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট
যে নির্দেশনাটি সিপিইউ নিয়ে আসে সেটি থেকে সিপিইউ বুঝতে পারে তাকে কি করতে হবে। এই ধাপে, নির্দেশনাটিকে ভেঙ্গে বিভিন্ন অংশে ভাগ করে গুরুত্ব অনুসারে সিপিইউ'র বিভিন্ন জায়গায় বণ্টন করা হয়। কিভাবে সংখ্যার নির্দেশনাগুলো রূপান্তর করা হবে তা নির্ভর করে সিপিইউ'র নির্দেশনার সেট নকশার (আইএসএ) মাধ্যমে। নির্দেশনার মধ্যে একটি সংখ্যার দল থাকে যেগুলো নির্দেশ করে কি ধরনের ক্রীয়াকলাপ করা হবে। একে অপকোড বলে। বাকি সংখ্যাগুলো সাধারণত নির্দেশনার জন্য কি তথ্য লাগবে তা প্রকাশ করে। যেমন যোগ করার জন্য অপারেন্ড দেয়া। অপারেন্ডগুলো হয় ধ্রুবক মান দিবে নাহলে কোন জায়গার মান দিবে (কোন স্মৃতির ঠিকানা বা রেজিষ্টারের ঠিকানা)। কিছু সিপিইউ নকশায় নির্দেশনা অর্থোদ্ধারকারীকে হার্ডওয়্যারড হিসেবে স্থাপন করে মানে সার্কিট অপরিবর্তনীয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে, একটি মাইক্রোপ্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয় নির্দেশনা ভাষান্তর করে সিপিইউ'র বাহ্যিক সংকেতে পরিবর্তন করতে যা বহুমাত্রিক ক্লক পালসের সাথে ক্রমান্বয়ে ব্যবহার করা হয়। আবার কিছু ক্ষেত্রে, যে স্মৃতিতে মাইক্রোপ্রোগ্রামটি থাকে তা পুনলিখন সম্ভব, যার ফলে সিপিইউ কিভাবে নির্দেশনাগুলো অর্থোদ্ধার করবে তা পরিবর্তন করা যায়। নির্দেশনা আনায়ন ও অর্থোদ্ধারের পর সেগুলো নির্বাহ করা হয়। সিপিইউ নকশার উপর ভিত্তি করে এটি হয় একটি মাত্র ক্রিয়া হয় বা ক্রিয়ার ক্রমান্বয় হয়ে থাকে। প্রতিটি ক্রিয়ার ক্ষেত্রে, সিপিইউ'র বিভিন্ন অংশ যেগুলো একে অপরের সাথে যুক্ত একসাথে কাজ করে বা আলাদা আলাদা প্রয়োজন অনুসারে কর্ম সাধন করে আর এতে করে ক্রিয়াটি শেষ হয়। সাধারণত ক্লক পালসের উত্তরে। প্রায় সব সময়ই ফলাফলগুলো অভ্যন্তরীন সিপিইউ রেজিষ্টারে লিখা হয় দ্রুত প্রবেশের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা দ্বারা। অন্যান্য ক্ষেত্রে ফলাফলগুলো কম গতি সম্পন্ন প্রধান স্মৃতিতে লিখা হয় যেগুলো কম দামি এবং উচ্চ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন। উদাহরণসরূপ, যদি একটি যোগকরার নির্দেশনা পাওয়া যায়, গাণিতিক যুক্তি অংশের ইনপুটগুলো কয়েক জোড়া অপারেন্ড উৎসের সাথে সংযুক্ত হয়। গাণিতিক যুক্তি অংশ যোগের কাজটি করে যাতে করে এর প্রদত্ত অপারেন্ড ইনপুট আউটপুট হিসেবে দেখা যায়। এবং গাণিতিক যুক্তির আউটপুট ভান্ডারের (রেজিষ্টার বা স্মৃতি) সাথে যুক্ত থাকে যা গণনাকার্যটির আউটপুট গ্রহণ করে। যখন ক্লক পালস হয়, গননাকার্যটি স্টোরেজে পাঠানো হয় আর যদি গণনা কার্যের ফলাফল বেশি বড় হয় তবে তাতে গাণীতিক ওভারফ্লো এর একটি চিহ্ন দেয়া হয়। হ্যাঁ
যে নির্দেশনাটি সিপিইউ নিয়ে আসে সেটি থেকে কি সিপিইউ বুঝতে পারে তাকে কি করতে হবে?
{ "answer_start": [ 2077, 2077 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0661_03
আইওএস
২০০৫ সালে যখন স্টিভ জবস আইফোন নির্মানের উদ্যোগ নেন৷ আইফোনের সাথে অপারেটিং সিস্টেমটি ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারি ম্যাকওয়ার্ল্ড কনফারেন্স এবং এক্সপোতে উপস্থাপন করা হয় এবং অপারেটিং সিস্টেমটি ঐ বছরই জুন মাসে বাজারে ছাড়া হয়৷ প্রথমদিকে অ্যাপল এ অপারেটিং সিস্টেমটির জন্য আলাদাভাবে কোনো নাম নির্ধারন করেনি। স্টিভ জবসের ভাষ্যমতে আইফোন ওএস এক্সের মোবাইল সংস্করণে চলে এবং ডেক্সটপ অ্যাপ্লিকেশন চালায়। প্রথমদিকে অপারেটিং সিস্টেমটিতে কোনও তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন সাপোর্ট করত না৷ স্টিভ জবস অবশ্য চেয়েছিলেন যে ডেভেলপাররা যেন আইফোন এর মূল অ্যাপগুলোর মতো অ্যাপস তৈরি করতে পারে। ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে অ্যাপল ঘোষণা করে যে, একটি নেটিভ সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কিট(এসডিকে) উন্নয়নের অধীনে রয়েছে এবং ফেব্রুয়ারি নাগাদ ডেভেলপারদের হাতে সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কিটটি তুলে দেয়ার পরিকল্পনা তাদের রয়েছে৷ ২০০৮ সালের মার্চ মাসে অপারেটিং সিস্টেমটির নতুন একটি নাম “আইফোন ওএস” নামকরণের মাধ্যমে অ্যাপল তাদের প্রথম বেটা টেস্ট রিলিজ করে৷ জুলাই ১০, ২০০৮ সালে ৫০০ অ্যাপ্লিকেশনের সাথে আইওএস অ্যাপ স্টোরের যাত্রা শুরু হয়। সেপ্টেম্বর ২০০৮ এ ৩,০০০, জামুয়ারি ২০০৯ এ ১৫,০০০, জুন ২০০৯ এ ৫০,০০০, নভেম্বর ২০০৯ এ ১,০০,০০০, আগস্ট ২০১০ এ ২,৫০,০০০, জুলাই ২০১২ তে ৬,৫০,০০০ এবং জানুয়ারি ২০১৭ তে ২২,০০,০০০-এ এসে দাঁড়ায়। মার্চ ২০১৬ মোতাবেক, ১০,০০,০০০ অ্যাপ্লিকেশনই আইপ্যাড ট্যাবলেটের জন্য। অ্যাপ্লিকেশনগুলো ১৩ কোটিবার ডাউনলোড হয়েছে। সেপ্টেম্বর ৫, ২০০৭ এ অ্যাপল আইপড টাচের ঘোষণা দেয়, আইফোনের মত দেখতে নতুন আইপড। জানুয়ারি ২৭, ২০১০ সালে অ্যাপল আইফোন ও আইপড থেকে বেশ বড় স্ক্রিনের আইপ্যাডের ঘোষণা দেয়। জুন ২০১০ সালে অ্যাপল আইফোন ওএসের নাম পরিবর্তন করে আইওএস রাখে। আইওএস নামে সিস্কোর একটি ট্রেডমার্ক থাকায়, অ্যাপল ঝামেলা এড়াতে তা কিনে নেয়।
আইওএস কি একটি মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0661_04
আইওএস
২০০৫ সালে যখন স্টিভ জবস আইফোন নির্মানের উদ্যোগ নেন৷ আইফোনের সাথে অপারেটিং সিস্টেমটি ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারি ম্যাকওয়ার্ল্ড কনফারেন্স এবং এক্সপোতে উপস্থাপন করা হয় এবং অপারেটিং সিস্টেমটি ঐ বছরই জুন মাসে বাজারে ছাড়া হয়৷ প্রথমদিকে অ্যাপল এ অপারেটিং সিস্টেমটির জন্য আলাদাভাবে কোনো নাম নির্ধারন করেনি। স্টিভ জবসের ভাষ্যমতে আইফোন ওএস এক্সের মোবাইল সংস্করণে চলে এবং ডেক্সটপ অ্যাপ্লিকেশন চালায়। প্রথমদিকে অপারেটিং সিস্টেমটিতে কোনও তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন সাপোর্ট করত না৷ স্টিভ জবস অবশ্য চেয়েছিলেন যে ডেভেলপাররা যেন আইফোন এর মূল অ্যাপগুলোর মতো অ্যাপস তৈরি করতে পারে। ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে অ্যাপল ঘোষণা করে যে, একটি নেটিভ সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কিট(এসডিকে) উন্নয়নের অধীনে রয়েছে এবং ফেব্রুয়ারি নাগাদ ডেভেলপারদের হাতে সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কিটটি তুলে দেয়ার পরিকল্পনা তাদের রয়েছে৷ ২০০৮ সালের মার্চ মাসে অপারেটিং সিস্টেমটির নতুন একটি নাম “আইফোন ওএস” নামকরণের মাধ্যমে অ্যাপল তাদের প্রথম বেটা টেস্ট রিলিজ করে৷ জুলাই ১০, ২০০৮ সালে ৫০০ অ্যাপ্লিকেশনের সাথে আইওএস অ্যাপ স্টোরের যাত্রা শুরু হয়। সেপ্টেম্বর ২০০৮ এ ৩,০০০, জামুয়ারি ২০০৯ এ ১৫,০০০, জুন ২০০৯ এ ৫০,০০০, নভেম্বর ২০০৯ এ ১,০০,০০০, আগস্ট ২০১০ এ ২,৫০,০০০, জুলাই ২০১২ তে ৬,৫০,০০০ এবং জানুয়ারি ২০১৭ তে ২২,০০,০০০-এ এসে দাঁড়ায়। মার্চ ২০১৬ মোতাবেক, ১০,০০,০০০ অ্যাপ্লিকেশনই আইপ্যাড ট্যাবলেটের জন্য। অ্যাপ্লিকেশনগুলো ১৩ কোটিবার ডাউনলোড হয়েছে। সেপ্টেম্বর ৫, ২০০৭ এ অ্যাপল আইপড টাচের ঘোষণা দেয়, আইফোনের মত দেখতে নতুন আইপড। জানুয়ারি ২৭, ২০১০ সালে অ্যাপল আইফোন ও আইপড থেকে বেশ বড় স্ক্রিনের আইপ্যাডের ঘোষণা দেয়। জুন ২০১০ সালে অ্যাপল আইফোন ওএসের নাম পরিবর্তন করে আইওএস রাখে। আইওএস নামে সিস্কোর একটি ট্রেডমার্ক থাকায়, অ্যাপল ঝামেলা এড়াতে তা কিনে নেয়। হ্যাঁ
অ্যাপ্লিকেশনগুলো কি ১৩ কোটিবার ডাউনলোড হয়েছে?
{ "answer_start": [ 1604, 1604 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2352_02
বঙ্গাব্দ
বঙ্গাব্দের সূচনা সম্পর্কে ২টি মত চালু আছে। প্রথম মত অনুযায়ী - প্রাচীন বঙ্গদেশের (গৌড়) রাজা শশাঙ্ক (রাজত্বকাল আনুমানিক ৫৯০-৬২৫ খ্রিস্টাব্দ) বঙ্গাব্দ চালু করেছিলেন। সপ্তম শতাব্দীর প্রারম্ভে শশাঙ্ক বঙ্গদেশের রাজচক্রবর্তী রাজা ছিলেন। আধুনিক বঙ্গ, বিহার এলাকা তার সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল৷ অনুমান করা হয় যে, জুলীয় বর্ষপঞ্জির বৃহস্পতিবার ১৮ মার্চ ৫৯৪ এবং গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির শনিবার ২০ মার্চ ৫৯৪ বঙ্গাব্দের সূচনা হয়েছিল। দ্বিতীয় মত অনুসারে, ইসলামী শাসনামলে হিজরী পঞ্জিকা অনুসারেই সকল কাজকর্ম পরিচালিত হত। মূল হিজরী পঞ্জিকা চান্দ্র মাসের উপর নির্ভরশীল। চান্দ্র বৎসর সৌর বৎসরের চেয়ে ১১/১২ দিন কম হয়। কারণ সৌর বৎসর ৩৬৫ দিন, আর চান্দ্র বৎসর ৩৫৪ দিন। একারণে চান্দ্র বৎসরে ঋতুগুলি ঠিক থাকে না। আর বঙ্গদেশে চাষাবাদ ও এজাতীয় অনেক কাজ ঋতুনির্ভর। এজন্য মোগল সম্রাট আকবরের সময়ে প্রচলিত হিজরী চান্দ্র পঞ্জিকাকে সৌর পঞ্জিকায় রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সম্রাট আকবর ইরান থেকে আগত বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী আমির ফতুল্লাহ শিরাজীকে হিজরী চান্দ্র বর্ষপঞ্জিকে সৌর বর্ষপঞ্জিতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব প্রদান করেন। ফতুল্লাহ শিরাজীর সুপারিশে পারস্যে প্রচলিত ফার্সি বর্ষপঞ্জির অনুকরণে ৯৯২ হিজরী মোতাবেক ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট আকবর নতুন বর্ষপঞ্জি ‘তারিখ-ই-ইলাহী’ বা ‘ইলাহী সন’ চালু করেন। তবে তিনি ঊনত্রিশ বছর পূর্বে তার সিংহাসন আরোহণের বছর থেকে এ পঞ্জিকা প্রচলনের নির্দেশ দেন। এজন্য ৯৬৩ হিজরী সাল থেকে বঙ্গাব্দ গণনা শুরু হয়। ৯৬৩ হিজরী সালের মুহররম মাস ছিল বাংলা বৈশাখ মাস, এজন্য বৈশাখ মাসকেই বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস এবং ১লা বৈশাখকে নববর্ষ ধরা হয়। শামসুজ্জামান খান এবং নিতীশ সেনগুপ্তের মতে বাংলা বর্ষপঞ্জির উৎপত্তি পরিষ্কার নয়। এই উৎপত্তিতে ইসলামী প্রভাব ও বৌদ্ধ বা হিন্দু প্রভাব দুইই থাকতে পারে। হ্যাঁ
সপ্তম শতাব্দীর প্রারম্ভে কি শশাঙ্ক বঙ্গদেশের রাজচক্রবর্তী রাজা ছিলেন?
{ "answer_start": [ 1612, 1612 ], "text": [ "হ্যাঁ ", "হ্যাঁ " ] }
bn_wiki_1814_04
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডঃ দি অদরাইজড বায়োগ্রাফী অব ০০৭ উপন্যাসে পিয়ারসন একজন কিশোরকে প্রথম হত্যা করেছিলেন বলে জানান। বন্ডের জন্য ক্যাসিনো রয়েলে পূর্ব বরাদ্দকৃত কাজগুলো কখনও কখনও উপন্যাসের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে। ঐ সময়ে বন্ডকে তার কার্যসম্পাদনের জন্য মন্টে কার্লো, হংকং, জ্যামাইকা ভ্রমণ করতে দেখা যায়। ফ্রম রাশিয়া, উইদ লাভ উপন্যাসের আলোকে ১৯৫৪ সালে সোভিয়েট দলিলপত্রাদিতে তাকে কম্প্যানিয়ন অব দি অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল এণ্ড সেন্ট জর্জ পদকে ভূষিত করা হয়, যা সাধারণত চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণের পরই প্রদানযোগ্য। দ্য ম্যান উইদ দ্য গোল্ডেন গান উপন্যাসে তিনি নাইট কমান্ডার পদবীতে ভূষিত হবার প্রস্তাবনা প্রত্যাখ্যান করেন। সোভিয়েত গুপ্তঘাতক ফ্রান্সিসকো স্কারামাঙ্গাকে সফলভাবে হত্যা করার পরও তিনি সর্বসাধারণের কাছে প্রকাশিত হতে চাচ্ছিলেন না। সাহিত্য ক্ষেত্রে জেমস বন্ডকে হত্যা করার অনুমতিপত্র দেয়া হয়। মাঝে মাঝে আদেশ অমান্যকারীকে হত্যা করা হয় যদিও কার্যসম্পাদন ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে। অক্টোপুসি এবং দ্য লিভিং ডেলাইটস উপন্যাসে দেখা যায় যে, আদেশকে অমান্য করে শেষ মুহুর্তের সিদ্ধান্ত হিসেবে একজন মহিলা গুপ্তঘাতককে হত্যা করেছিলেন জেমস। তা নাহলে গুপ্তঘাতকের বন্দুকের গুলিতে নিজেই মারা পরতেন বন্ড এবং তার কার্যকালেরও সমাপণ ঘটতো। পরবর্তীতে, তিনি অনুধাবন করেছিলেন যে আদেশ অমান্য করায় হয়তোবা তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা "এম" রাগে অগ্নিশর্ম্মা হয়ে যাবেন। হ্যাঁ
সাহিত্য ক্ষেত্রে জেমস বন্ডকে হত্যা করার অনুমতিপত্র দেয়া হয় - হ্যাঁ কি না?
{ "answer_start": [ 1231, 1231 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2739_01
লুডভিগ বোলৎসমান
বোলৎসমান প্রকৃতি খুব ভালবাসতেন। প্রায়শই বাগানে হাঁটতে বেরোতেন, হাঁটতে হাঁটতে তার বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন গাছগাছালি চিনিয়ে দিতেন। অন্যান্য অধ্যাপকদের মত বোলৎসমানকেও পদার্থবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট থেকে একটি বাড়ি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু এর বাইরে তিনি ওবেরক্রোইসবাখের নিকটে একটি খামাড় বাড়ি ক্রয় করেন। সেখান থেকে স্টিরিয়ার গ্রামাঞ্চল দেখা যেতো, পরিবারের সাথে তিনি এই বাড়িতেই থাকতেন। গাছগাছালি খুব ভাল চিনতেন। নিজ বাড়িতে বাগান করেছিলেন, এমনকি প্রজাপতিও সংগ্রহ করতেন। ছোটবেলায় তিনি খুব একটা শরীর চর্চা করার সুযোগ পাননি। এজন্য নিজের বাড়িতে ব্যায়ামের কিছু উপকরণ কিনে রেখেছিলেন যাতে তার বাচ্চারা তা থেকে বঞ্চিত না হয়। নিজের পড়ার ঘর থেকে বাইরের পরিবেশ দেখতে পেতেন। তার প্রতিবেশী সবাই ছিল কৃষক। তার একটি অ্যালসেশিয়ান কুকুর ছিল। প্রতিদিন যখন বোলৎসমানের কাজ শেষের পথে তখন কুকুরটি খামাড় বাড়ি থেকে বেরিয়ে ইনস্টিটিউটে চলে আসত। তার জন্য অপেক্ষা করত। বোলৎসমান এলে তার সাথে সাথে পাশের একটি পাবে যেতো। তিনি যখন দুপুড়ের খাবার খেতেন তখন কুকুরটি তার পায়ের সাথে বসে থাকত। বোলৎসমান এমনকি একটি গাভীও কিনেছিলেন। মাঝেমাঝেই তাকে গাভীটিকে নিয়ে গ্রাৎসের রাস্তায় হাঁটতে দেখা যেতো। কারণ তিনি প্রাণিবিজ্ঞানের সহকর্মীদের কাছ থেকে শুনেছিলেন এটাই কুকুরের দুধ দোয়ানোর সর্বোত্তম পন্থা। বোলৎসমান খেতেন খুব আস্তে আস্তে, সম্ভবত মায়োপিয়া থাকার কারণে। রাজবাড়িতে আমন্ত্রণে গেলে সমস্যা হতো তার। কারণ রাজবাড়িতে নিয়ম হচ্ছে রাজার খাওয়া শেষ হওয়ার পর কেউ খেতে পারবে না। দেখা যেতো বোলৎসমান ঠিকমতো খাওয়া শুরুর আগেই বাবুর্চি তার চোখের সামনে দিয়ে সব খাবার নিয়ে চলে যেতো। তিনি নিজের বাচ্চাদের খুব পছন্দ করতেন। একবার তার ছোট মেয়ে একটি পোষা বানর কিনতে চেয়েছিল। তার মা এতে একেবারেই রাজি হয়নি। কিন্তু বোলৎসমান তার আবদার কিছুটা হলেও মেটাতে তাকে খরগোশ কিনে দেন এবং খরগোশগুলোর জন্য নিজের গ্রন্থাগারে একটি খাঁচাও স্থাপন করে দেন। বোলৎনমানের প্রিয় শখের মধ্যে ছিল বরফে স্কেটিং, হাঁটা এবং সাঁতার কাটা। সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতেও পছন্দ করতেন। নিজের বাড়িতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করতেন এবং তাতে তার পিএইডি শিক্ষার্থীদেরকেও আমন্ত্রণ করতেন। অনুষ্ঠানে প্রথম বক্তৃতা দিতেও তার জুড়ি ছিল না। কারণ তিনি ভাল কৌতুক করতে পারতেন, মাঝেমাঝে ব্যঙ্গাত্মক কবিতাও লিখতেন যার মধ্যে একটি হচ্ছে স্বর্গে বেটোফেন। হ্যাঁ
বোলৎসমান কি প্রকৃতি ভালবাসতেন?
{ "answer_start": [ 2055, 2055 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2739_02
লুডভিগ বোলৎসমান
বোলৎসমান প্রকৃতি খুব ভালবাসতেন। প্রায়শই বাগানে হাঁটতে বেরোতেন, হাঁটতে হাঁটতে তার বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন গাছগাছালি চিনিয়ে দিতেন। অন্যান্য অধ্যাপকদের মত বোলৎসমানকেও পদার্থবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট থেকে একটি বাড়ি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু এর বাইরে তিনি ওবেরক্রোইসবাখের নিকটে একটি খামাড় বাড়ি ক্রয় করেন। সেখান থেকে স্টিরিয়ার গ্রামাঞ্চল দেখা যেতো, পরিবারের সাথে তিনি এই বাড়িতেই থাকতেন। গাছগাছালি খুব ভাল চিনতেন। নিজ বাড়িতে বাগান করেছিলেন, এমনকি প্রজাপতিও সংগ্রহ করতেন। ছোটবেলায় তিনি খুব একটা শরীর চর্চা করার সুযোগ পাননি। এজন্য নিজের বাড়িতে ব্যায়ামের কিছু উপকরণ কিনে রেখেছিলেন যাতে তার বাচ্চারা তা থেকে বঞ্চিত না হয়। নিজের পড়ার ঘর থেকে বাইরের পরিবেশ দেখতে পেতেন। তার প্রতিবেশী সবাই ছিল কৃষক। তার একটি অ্যালসেশিয়ান কুকুর ছিল। প্রতিদিন যখন বোলৎসমানের কাজ শেষের পথে তখন কুকুরটি খামাড় বাড়ি থেকে বেরিয়ে ইনস্টিটিউটে চলে আসত। তার জন্য অপেক্ষা করত। বোলৎসমান এলে তার সাথে সাথে পাশের একটি পাবে যেতো। তিনি যখন দুপুড়ের খাবার খেতেন তখন কুকুরটি তার পায়ের সাথে বসে থাকত। বোলৎসমান এমনকি একটি গাভীও কিনেছিলেন। মাঝেমাঝেই তাকে গাভীটিকে নিয়ে গ্রাৎসের রাস্তায় হাঁটতে দেখা যেতো। কারণ তিনি প্রাণিবিজ্ঞানের সহকর্মীদের কাছ থেকে শুনেছিলেন এটাই কুকুরের দুধ দোয়ানোর সর্বোত্তম পন্থা। বোলৎসমান খেতেন খুব আস্তে আস্তে, সম্ভবত মায়োপিয়া থাকার কারণে। রাজবাড়িতে আমন্ত্রণে গেলে সমস্যা হতো তার। কারণ রাজবাড়িতে নিয়ম হচ্ছে রাজার খাওয়া শেষ হওয়ার পর কেউ খেতে পারবে না। দেখা যেতো বোলৎসমান ঠিকমতো খাওয়া শুরুর আগেই বাবুর্চি তার চোখের সামনে দিয়ে সব খাবার নিয়ে চলে যেতো। তিনি নিজের বাচ্চাদের খুব পছন্দ করতেন। একবার তার ছোট মেয়ে একটি পোষা বানর কিনতে চেয়েছিল। তার মা এতে একেবারেই রাজি হয়নি। কিন্তু বোলৎসমান তার আবদার কিছুটা হলেও মেটাতে তাকে খরগোশ কিনে দেন এবং খরগোশগুলোর জন্য নিজের গ্রন্থাগারে একটি খাঁচাও স্থাপন করে দেন। বোলৎনমানের প্রিয় শখের মধ্যে ছিল বরফে স্কেটিং, হাঁটা এবং সাঁতার কাটা। সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতেও পছন্দ করতেন। নিজের বাড়িতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করতেন এবং তাতে তার পিএইডি শিক্ষার্থীদেরকেও আমন্ত্রণ করতেন। অনুষ্ঠানে প্রথম বক্তৃতা দিতেও তার জুড়ি ছিল না। কারণ তিনি ভাল কৌতুক করতে পারতেন, মাঝেমাঝে ব্যঙ্গাত্মক কবিতাও লিখতেন যার মধ্যে একটি হচ্ছে স্বর্গে বেটোফেন। হ্যাঁ
অন্যান্য অধ্যাপকদের মত বোলৎসমানকেও পদার্থবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট থেকে একটি বাড়ি দেয়া হয়েছিল কি ?
{ "answer_start": [ 2055, 2055 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2739_04
লুডভিগ বোলৎসমান
বোলৎসমান প্রকৃতি খুব ভালবাসতেন। প্রায়শই বাগানে হাঁটতে বেরোতেন, হাঁটতে হাঁটতে তার বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন গাছগাছালি চিনিয়ে দিতেন। অন্যান্য অধ্যাপকদের মত বোলৎসমানকেও পদার্থবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট থেকে একটি বাড়ি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু এর বাইরে তিনি ওবেরক্রোইসবাখের নিকটে একটি খামাড় বাড়ি ক্রয় করেন। সেখান থেকে স্টিরিয়ার গ্রামাঞ্চল দেখা যেতো, পরিবারের সাথে তিনি এই বাড়িতেই থাকতেন। গাছগাছালি খুব ভাল চিনতেন। নিজ বাড়িতে বাগান করেছিলেন, এমনকি প্রজাপতিও সংগ্রহ করতেন। ছোটবেলায় তিনি খুব একটা শরীর চর্চা করার সুযোগ পাননি। এজন্য নিজের বাড়িতে ব্যায়ামের কিছু উপকরণ কিনে রেখেছিলেন যাতে তার বাচ্চারা তা থেকে বঞ্চিত না হয়। নিজের পড়ার ঘর থেকে বাইরের পরিবেশ দেখতে পেতেন। তার প্রতিবেশী সবাই ছিল কৃষক। তার একটি অ্যালসেশিয়ান কুকুর ছিল। প্রতিদিন যখন বোলৎসমানের কাজ শেষের পথে তখন কুকুরটি খামাড় বাড়ি থেকে বেরিয়ে ইনস্টিটিউটে চলে আসত। তার জন্য অপেক্ষা করত। বোলৎসমান এলে তার সাথে সাথে পাশের একটি পাবে যেতো। তিনি যখন দুপুড়ের খাবার খেতেন তখন কুকুরটি তার পায়ের সাথে বসে থাকত। বোলৎসমান এমনকি একটি গাভীও কিনেছিলেন। মাঝেমাঝেই তাকে গাভীটিকে নিয়ে গ্রাৎসের রাস্তায় হাঁটতে দেখা যেতো। কারণ তিনি প্রাণিবিজ্ঞানের সহকর্মীদের কাছ থেকে শুনেছিলেন এটাই কুকুরের দুধ দোয়ানোর সর্বোত্তম পন্থা। বোলৎসমান খেতেন খুব আস্তে আস্তে, সম্ভবত মায়োপিয়া থাকার কারণে। রাজবাড়িতে আমন্ত্রণে গেলে সমস্যা হতো তার। কারণ রাজবাড়িতে নিয়ম হচ্ছে রাজার খাওয়া শেষ হওয়ার পর কেউ খেতে পারবে না। দেখা যেতো বোলৎসমান ঠিকমতো খাওয়া শুরুর আগেই বাবুর্চি তার চোখের সামনে দিয়ে সব খাবার নিয়ে চলে যেতো। তিনি নিজের বাচ্চাদের খুব পছন্দ করতেন। একবার তার ছোট মেয়ে একটি পোষা বানর কিনতে চেয়েছিল। তার মা এতে একেবারেই রাজি হয়নি। কিন্তু বোলৎসমান তার আবদার কিছুটা হলেও মেটাতে তাকে খরগোশ কিনে দেন এবং খরগোশগুলোর জন্য নিজের গ্রন্থাগারে একটি খাঁচাও স্থাপন করে দেন। বোলৎনমানের প্রিয় শখের মধ্যে ছিল বরফে স্কেটিং, হাঁটা এবং সাঁতার কাটা। সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতেও পছন্দ করতেন। নিজের বাড়িতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করতেন এবং তাতে তার পিএইডি শিক্ষার্থীদেরকেও আমন্ত্রণ করতেন। অনুষ্ঠানে প্রথম বক্তৃতা দিতেও তার জুড়ি ছিল না। কারণ তিনি ভাল কৌতুক করতে পারতেন, মাঝেমাঝে ব্যঙ্গাত্মক কবিতাও লিখতেন যার মধ্যে একটি হচ্ছে স্বর্গে বেটোফেন।
বোলৎসম্যান কি নিজের ছাত্রদেরকে পিয়ানো বাজিয়ে শোনাতেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1862_04
অ্যান্টিবডি
আবার প্রতিরক্ষিকাগুলি যখন ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস জাতীয় জীবাণুর পৃষ্ঠদেশের সাথে আবদ্ধ হয়, তখন এগুলি তিনটি উপায়ে এই ক্ষতিকর বস্তুগুলিকে প্রশমন ও ধ্বংস করতে পারে। প্রথমত, কিছু অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকা দেহে অনুপ্রবেশকারী জীবাণুর সাথে সরাসরি আবদ্ধ হয় এবং এগুলিকে হয় নিশ্চল করে ফেলে অথবা এগুলিকে দেহকোষে অনুপ্রবেশে বাধা দেয়। দ্বিতীয়ত, প্রতিরক্ষিকাগুলি বহিরাগত জীবাণুগুলির পৃষ্ঠতলকে দুর্বল করে এবং রক্তস্থিত অন্যান্য প্রোটিন (সামগ্রিকভাবে কমপ্লিমেন্ট নামে ডাকা হয়) দ্বারা এদের ধ্বংসকরণ প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। এক্ষেত্রে প্রতিরক্ষিকা দিয়ে আবৃত প্রত্যুৎপাদকগুলি রক্তে অবস্থিত কমপ্লিমেন্ট নামক প্রোটিন-শৃঙ্খলের সাথে একধরনের রাসায়নিক শৃঙ্খল বিক্রিয়ায় অংশ নিতে বাধ্য হয়। এই কমপ্লিমেন্ট বিক্রিয়াটি অনুপ্রবেশকারী জীবাণুটির বিদারণ (লাইসিস) ঘটায়। তৃতীয় আরেকটি ক্ষেত্রে উপর্যুক্ত শৃঙ্খল বিক্রিয়াটি জীবাণুঘাতী অবস্করক (স্ক্যাভেঞ্জার) কোষগুলিকে আকৃষ্ট করে, যেগুলি অনুপ্রবেশকারী জীবাণুটিকে খেয়ে হজম করে ফেলে (ফ্যাগোসাইটোস প্রক্রিয়া)। হ্যাঁ
কমপ্লিমেন্ট বিক্রিয়াটি কি অনুপ্রবেশকারী জীবাণুটির বিদারণ (লাইসিস) ঘটন্তি?
{ "answer_start": [ 938, 56 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ] }
bn_wiki_0949_03
ডেস্কটপ কম্পিউটার
ল্যাপটপের তুলনায় ডেস্কটপের সুবিধা আছে, যেহেতু বিভিন্ন আনুষঙ্গিক অংশ এবং সম্প্রসারণ উপযোগী যন্ত্রগুলো সাধারণ মানের করা হয়, ফলত এগুলো বাজারে পাওয়া যায় এবং দামও কম হয়। উদাহরনসরূপ, মাদারবোর্ডের আকার এবং বসানোর সাধারণ মান হল এটিএক্স, মাইক্রোএটিএক্স, বিটিএক্স ও অন্যান্য। আরও আছে সম্প্রসারণের জন্য স্লট যেমন পিসিআই বা পিসিআই এক্সপ্রেস যেখানে ল্যাপটপে শুধু একটি মিনি পিসিআই স্লট বা একটি পিসি কার্ড বা পিসি এক্সপ্রেস কার্ড স্লট থাকে। ডেস্কটপের লাগানো বা খোলা একদম সহজ ল্যাপটপের তুলনায়। ল্যাপটপের কোন অংশ নতুন করে লাগাতে গেলে ঝামেলা করতে হয় তবে অপটিক্যাল ড্রাইভ, হার্ড ড্রাইভ অথবা নতুন র‍্যাম লাগাতে সমস্যা হয় না। তাই গেম প্রেমীদের এবং বিলাসী কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে ডেস্কটপই জনপ্রিয়। আরেকটি ডেস্কটপের সুবিধা হল বিদ্যুতের ব্যবহার। ডেস্কটপে বিদ্যুতের ব্যবহারের নকশা ল্যাপটপের মত জটিল নয়, কারণ ডেস্কটপকে বাহিরের দেয়ালের সকেট থেকে বিদ্যুত দেয়া হয়। ডেস্কটপে বেশি জায়গা পাওয়া যায় ফ্যানের জন্য এবং বাতাস আসা যাওয়া করার জন্য। এতে করে তাপ সহজে বের হতে পারে, ঝুকি কমে যায়। দুটি বড় মাপের মাইক্রোপ্রসেসর নির্মাতা, ইন্টেল এবং এএমডি, ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপের জন্য আলাদা মাইক্রোপ্রসেসর তৈরী করেছে তাদের কার্য পরিচালনার সময় বিদ্যুতের ব্যবহার করার উপর ভিত্তি করে। ল্যাপটপের সিপিইউ কম বিদ্যুত ও তাপ উৎপন্ন করে ডেস্কটপের তুলনায়। বিপরীতভাবে, ল্যাপটপ বহনযোগ্যতা দেয় ডেস্কটপে যা সম্ভব নয়। কারণ এগুলো বড় এবং ভারি হয়। ল্যাপটপ এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সুবিধা দেয়। এতে কোন বাড়তি বিদ্যুতও লাগে না কারণ ব্যটারি দ্বারা এটি চালিত হতে পারে। ল্যাপটপে তারবিহিন প্রযুক্তি দেয়া হয় যেমন ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, ৩জি যাতে করে ইন্টারনেট ও অন্যান্য যুক্ত করার ব্যবস্থা সহজ হয়। কিন্তু ডেস্কটপে এই সুবিধা অপ্রতুল। বর্তমানে কিছু কিছু ডেস্কটপে এই ধরনের একটি দুটি সুবিধা পাওয়া যায়। একটি ডেস্কটপ কম্পিউটারের ইউপিএস প্রয়োজন হয় বৈদ্যুতিক উঠা নামা, শর্ট সার্কিট, ব্ল্যাকআউট এবং স্ফুলিঙ্গ প্রভৃতি সমস্যা মোকাবেলার জন্য। তাছাড়া ডেস্কটপের জন্য ইউপিএস হতে হয় ২০-৩০ মিনিট ধরে চলতে পারে এমন ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যটারির, যেগুলো আবার দামি হয়। ল্যাপটপে এমন সমস্যা হয় না। ল্যাপটপের ব্যাটারি একবার চার্জেই কয়েক ঘণ্টা চলতে পারে। না
গেম প্রেমীদের এবং বিলাসী কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে কি ল্যাপটপ জনপ্রিয়?
{ "answer_start": [ 13, 13 ], "text": [ "না", "না" ] }
bn_wiki_1313_01
চানাচুর
চানাচুর একপ্রকার ভাজা নাশতা জাতীয় হালকা খাবার। এর অন্য নাম ডালমুট। মুলত এটি ছোলার বা অড়হড় ডালের মিহি গুঁড়া (বেসন) থেকে তৈরি হয়। তবে এতে প্রায়শ চিনাবাদাম, চিঁড়া, সবুজাভ ভাজা মটরশুটিঁ ইত্যাদি যোগ করা হয়। বিশেষ করে ভাজা বাদাম চানাচুরের অপরিহার্য উপকরণ। শুকনা, মুচমুচে, স্বাদে ঝাল। দক্ষিণ এশীয়দের কাছে জনপ্রিয় একটি নাস্তা। ঘরোয়া আড্ডা, নদীর তীর বা উদ্যানে ভ্রমণ চানাচুর চর্বনে প্রাণময় হয়ে ওঠে। গ্রামে-গঞ্জে, হাটে-বাজারে খেটে-খাওয়া মানুষের কাছে স্বল্পমূল্যের চানাচুর সাময়িক ক্ষুধা নিবৃত্তিতে কার্যকর। এটি রুচিকর। মরিচের গুঁড়া ও লবণের কারণে এটি নিজেই ঝাল, তবু প্রায়শ: পরিবেশনের আগে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, সরষের তেল প্রভৃতি, কখনো আদা কুচি বা ধনে পাতা, দিয়ে মাখিয়ে একে আরো সুস্বাদু করা হয়। এছাড়া মুড়ি দিয়ে মাখিয়েও চানাচুর পরিবেশন করা হয়। চানাচুর সাধারণত ঘরে ঘরে তৈরী করা হয় না। চানাচুর তৈরী ও বিক্রি করে হাজার হাজার বেকার মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে।১৯৯০-এর দশক থেকে বাংলাদেশে বড় আকারের কারখানায় চানাচুর উৎপন্ন করা এবং তা প্যাকেটজাত করা শুরু হয়। ভারতে মিষ্টি স্বাদের চানাচুর প্রস্তুত করা হয় ; কখনো কখনো এতে কিসমিস যোগ করা হয়। হ্যাঁ
চানাচুর কি ভাজা নাশতা জাতীয় হালকা খাবার ?
{ "answer_start": [ 1049, 1049 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0005_01
শূন্যগর্ভ চাঁদ
শূন্যগর্ভ চাঁদ প্রকল্পনা বা মহাকাশযান চাঁদ প্রকল্পনা অনুযায়ী, পৃথিবীর চাঁদ হয় সম্পূর্ণ শূন্যগর্ভ অথবা এটির অভ্যন্তরভাগে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খালি জায়গা রয়েছে। এই ধারণার সপক্ষে কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায় না; মনুষ্যপ্রেরিত মহাকাশযান চাঁদ প্রদক্ষিণ বা চাঁদে অবতরণ করার সময় থেকে যে ভূকম্পীয় পর্যবেক্ষণ চালানো হয়েছে বা অন্যান্য তথ্য সংগৃহীত হয়েছে, তার থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে চাঁদের একটি পাতলা ভূত্বক, বিস্তৃত গুরুমণ্ডল এবং ছোটো ও ঘন অন্তস্থল রয়েছে; যদিও সামগ্রিকভাবে চাঁদের ঘনত্ব পৃথিবীর ঘতত্বের চেয়ে অনেক কম। শূন্যগর্ভ চাঁদের ধারণাটি অধিকতর পরিচিত শূন্যগর্ভ পৃথিবী প্রকল্পনার অনুরূপ, যা অতীতে ছিল প্রাক্-মহাকাশ অভিযান কল্পবিজ্ঞানের একটি জনপ্রিয় প্রেক্ষাপট। ১৬৯২ সালে বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি প্রথম একটি শূন্যগর্ভ পৃথিবীর কথা আলোচনা করেন। কিন্তু শূন্যগর্ভ চাঁদের কথা ১৯০১ সালে এইচ. জি. ওয়েলসের দ্য ফার্স্ট ম্যান ইন দ্য মুন উপন্যাসেই প্রথম উল্লিখিত হয়। না
চাঁদের ঘনত্ব কি পৃথিবীর ঘতত্বের চেয়ে সামান্য বেশি?
{ "answer_start": [ 22, 22 ], "text": [ "না ", "না " ] }
bn_wiki_1435_04
লোকপ্রশাসন
লোকপ্রশাসন স্বতন্ত্র একটি বিভাগ বা অধ্যয়নের বিষয় হিসেবে পরিচিত হয়ে আসছে ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিক হতে। এ বিষয়টি এখনও সমাজ বিজ্ঞান অথবা গণমুখী বিষয়রূপে বিকাশমান। ১। লোকপ্রশাসন বিজ্ঞানী পল এইচ এপলবি বলেন,“লোকপ্রশাসন হচ্ছে নীতি প্রণয়ন। তবে এ নীতি প্রণয়ন স্ব-ইচ্ছায় প্রণীত কিংবা একান্তভাবে নিরবিচ্ছিন্ন নীতি প্রণয়ন নয়।” ২। এলডি হোয়াইটের মতে ‘‘সরকারি নীতি প্রয়োগের ক্ষেত্রে সব কাজই হচ্ছে প্রশাসন।” ৩। উড্রো উইলসনের মতে “ প্রশাসন একটি সুবিন্যস্ত ও বিস্তারিত আইনের প্রয়োগ। প্রতিটি নির্দিষ্ট আইনকে কাজে পরিণত করাই হচ্ছে এক কথায় প্রশাসন।’; ৪। ডিমকের মতে “প্রশাসন সরকার কী এবং কীরূপ তা নিয়ে আলোচনা করে।” ৫। সাইমন বলেছেন, “সাধারণ অর্থে প্রশাসন বলতে জাতীয়, কেন্দ্রীয় এবং স্থানীয় সরকারের কার্যনির্বাহী বিভাগের কাজকে বুঝায়।” উপরোক্ত সংজ্ঞাসমূহের আলোকে আমরা বলতে পারি যে, সরকার প্রণীত নীতি ও আইনসমূহের জনকল্যাণার্থে বাস্তবায়ন এবং প্রয়োগের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই হলো লোকপ্রশাসন। অন্য কথায়, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সেবা জনগণের জন্য নিশ্চিত করতে রাজনীতিবিদগণের গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াই হলো লোকপ্রশাসন। হ্যাঁ
সরকার প্রণীত নীতি ও আইনসমূহের জনকল্যাণার্থে বাস্তবায়ন এবং প্রয়োগের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই কি লোকপ্রশাসন নয়?
{ "answer_start": [ 1021, 1021 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0002_02
বিবর্তন বিরোধিতার ইতিহাস
১৯ শতকের শুরুতে বিবর্তনবাদের মত নানান মতবাদ ছিল। যার কোনোটাই সমালোচনার ঊর্ধ্বে ছিল না। যেমন ল্যামার্কের মতবাদ।(এমন এক প্রকার মতবাদ যেখানেও এক প্রজাতি থেকে অপর প্রজাতির পরিবর্তন দেখানো হয়েছে) এই মতবাদটি বৈজ্ঞানিকভাবে তীব্র বিরোধিতার সম্মুখীন হয়। উল্লেখযোগ্যভাবে জর্জস কার্ভিয়ার এর দ্বারা। তার সাথে সাথে হয় রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিরোধিতারও। যখন চার্লস ডারউইন ১৮৫৯ সালে তার বই অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস প্রকাশ করেন, তিনি বৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলোকে বুঝাতে সক্ষম হন সকল প্রজাতির উদ্ভব তার গোত্রের সাধারণ পুর্বপুরূষের থেকে হয়েছে। তৎকালীন অধিকাংশ প্রাকৃতিক নির্বাচনকে যুক্তিসংগত এবং অভিজ্ঞতানির্ভর পরীক্ষণীয় থিওরী বলে নেন। ডারউইনের ধারণা এটাই বিবর্তনকে জনসাধারণ এর গ্রহণ না করার এটাই প্রাথমিক কারণ। ডারউইনের বিবর্তন নিয়ে প্রাথমিক আপত্তি ছিল বিজ্ঞান এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ উভয়দিক থেকে। ডারউইনের সমসাময়িকরা জীবাশ্ম প্রমাণের উপর নির্ভর করে প্রজাতির পরিবর্তনকে স্বীকার করে নেন । দ্য এক্স ক্লাব গঠিত হয় বিবর্তনকে চার্চ এবং অপেশাদার কর্মী থেকে রক্ষা করতে। যদিও বিবর্তনের প্রক্রিয়া -প্রাকৃতিক নির্বাচন- প্রশ্নবিদ্ধ হয় বিকল্প মতবাদ ল্যামার্কিজম দ্বারা। এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মের হঠাৎ রূপান্তর এবং প্রাকৃতিক প্রলয়ংকারী দূর্যোগ মতবাদ দ্বারা ডারউইনের ধীরে ধীরে নতুন প্রজাতিতে রূপান্তর মতবাদ বিরোধিতার শিকার হয় । লর্ড ক্যালভিন বৈজ্ঞানিকভাবেই তার থার্মোডায়ানোমিক্স সুত্র দ্বারা। বিরোধিতা করেন। তৎকালীন ভূতাত্ত্বিকদের মতে পৃথিবীর বয়স ২৪ থেকে ৪০০ মিলিয়ন বছর। এ হিসাবকে তুলে ধরে ক্যালভিন বলেন,"এত অল্প সময়ে পৃথিবীতে এত জটিল প্রাণ সৃষ্টি সম্ভব নয়।" কিন্তু এই হিসাবটা সংশোধিত হয় ১৯০৭ সালে, যখন তেজস্ক্রিয় পদার্থ দেখায় পৃথিবীর বয়স বিলিয়ন বছরের চেয়েও বেশি। ফলে ভূবিজ্ঞানীদের দ্বারা ক্যালভিনের এই যুক্তি খণ্ডিত হয়। ক্যালভিন নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে ঐশ্বরিক মতবাদ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। ডারউইন সুনির্দিষ্ট ভাবে যে গঠনগত বংশগতিবিদ্যার ব্যাখ্যা দেন তার কোনো সমর্থিত প্রমাণ তিনি দিতে পারেননি। বিবর্তন হচ্ছে বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে নিশ্চিত থাকলেও, কিভাবে হচ্ছে এই বিষয়ে বিজ্ঞানীরা অন্তত ১৮৮০ থেকে ১৯৩০ পর্যন্ত এক প্রকার অন্ধকারে ছিলেন যতদিন না মেণ্ডেলের বংশগতিবিদ্যা আবিষ্কৃত হয় এবং নব্য বিবর্তনবাদের সূচনা হয়। নব্য সংশ্লেষণ নতুন নতুন প্রমাণ যেমন জিনতত্ত্ব দ্বারা সার্বজনীনভাবে স্বীকৃতি পায় জীববিজ্ঞানীদের মধ্যে। যা সুনিশ্চিত করে ডারউইনের ভবিষ্যতবাণীকে এবং এ বিষয়ে বাকি মতবাদকে বাতিল করে দেয়। না
দ্য এক্স ক্লাব কি গঠিত হয় শুধুমাত্র বিবর্তনকে চার্চ থেকে রক্ষা করতে?
{ "answer_start": [ 662, 662 ], "text": [ "না ", "না " ] }
bn_wiki_1131_02
ঝাংগিয়ে জাতীয় ভূ-উদ্যান
ঝাংগিয়ে জাতীয় ভূ-উদ্যান চীনের গানসুতে প্রিফেকচার-স্তরের শহরে, ঝাংগিয়ের মধ্যে সুনান এবং লিনজে কাউন্টিতে অবস্থিত একটি ভূ-উদ্যান। এটি ৩২২ বর্গকিলোমিটার (১২৪ মা২) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। স্থানটিকে ২৩ এপ্রিল, ২০১২ সালে আধা-জাতীয় ভূ-উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয় (অস্থায়ী নাম: ঝাংগিয়ে ড্যানজিয়া জিওপার্ক)। এটি অন-সাইট গ্রহণযোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে ২০১৬ সালের ১৬ জুন ভূমি ও সম্পদ মন্ত্রণালয় কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে "ঝাংগিয়ে জাতীয় ভূ-উদ্যান" হিসাবে মনোনীত করা হয়। রঙিন শিলা গঠনের জন্য পরিচিত, এটিকে চীনের সবচেয়ে সুন্দর ল্যান্ডফর্ম হিসেবে চীনা মিডিয়া আউটলেট দ্বারা ভোট দেওয়া হয়। সাইটটিকে ২০০৯ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসাবেও নামকরণ করা হয় এবং এটি অনেক চীনা এবং আন্তর্জাতিক পর্যটকদের গন্তব্যস্থল। হ্যাঁ
ঝাংগিয়ে জাতীয় ভূ-উদ্যান এর অস্থায়ী নাম কি ঝাংগিয়ে ড্যানজিয়া জিওপার্ক?
{ "answer_start": [ 719, 719 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1131_05
ঝাংগিয়ে জাতীয় ভূ-উদ্যান
ঝাংগিয়ে জাতীয় ভূ-উদ্যান চীনের গানসুতে প্রিফেকচার-স্তরের শহরে, ঝাংগিয়ের মধ্যে সুনান এবং লিনজে কাউন্টিতে অবস্থিত একটি ভূ-উদ্যান। এটি ৩২২ বর্গকিলোমিটার (১২৪ মা২) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। স্থানটিকে ২৩ এপ্রিল, ২০১২ সালে আধা-জাতীয় ভূ-উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয় (অস্থায়ী নাম: ঝাংগিয়ে ড্যানজিয়া জিওপার্ক)। এটি অন-সাইট গ্রহণযোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে ২০১৬ সালের ১৬ জুন ভূমি ও সম্পদ মন্ত্রণালয় কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে "ঝাংগিয়ে জাতীয় ভূ-উদ্যান" হিসাবে মনোনীত করা হয়। রঙিন শিলা গঠনের জন্য পরিচিত, এটিকে চীনের সবচেয়ে সুন্দর ল্যান্ডফর্ম হিসেবে চীনা মিডিয়া আউটলেট দ্বারা ভোট দেওয়া হয়। সাইটটিকে ২০০৯ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসাবেও নামকরণ করা হয় এবং এটি অনেক চীনা এবং আন্তর্জাতিক পর্যটকদের গন্তব্যস্থল।
২০১৪ সালে, বিংগউ এলাকায় সুযোগ-সুবিধা উন্নত করতে কি ১০০ মিলিয়ন ইউয়ান বিনিয়োগ করা হয়েছিল?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0332_04
ভারতের দ্রুতগতির রেল
ভারতের রেল ব্যবস্থা বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল ব্যবস্থা হলেও ২০১৫ সাল পর্যন্ত ভারতবর্ষে কোনো উচ্চগতির রেলপথ গড়ে ওঠেনি। বর্তমানে গতিমান এক্সপ্রেস হল ভারতের সবচেয়ে দ্রুত রেল যার সর্বোচ্চ গতি ১৬০ কিমি/ঘণ্টা। বর্তমান সরকার হীরক চতুর্ভুজ নামে উচ্চগতির রেল প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এই রেল এর সর্বোচ্চ গতি হবে ৩৫০ কিমি/ঘণ্টা। এক কিমি উচ্চগতির রেলপথ তৈরিতে খরচ হয় ১০০-১৪০ কোটি টাকা(₹) যা সাধারণ রেলপথ নির্মাণের ১০ থেকে ১৪ গুন বেশি। ফলে এটি একটি খরচ সাপেক্ষ প্রকল্প। প্রকল্পটি রূপায়নে জাপান অর্থ সাহায্য দেবে সল্প সুদে। ভারতীয় রেলের লক্ষ্য হচ্ছে যাত্রী ট্রেনের গতিটি ১৬০-২০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা (৯৯-১২৪ মেগাবাইট) উন্নীত করা। তারা উন্নত প্রযুক্তির সাথে নতুন ট্র্যাকের ২০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা (১২০ মাইল) গতির সাথে ১৬০ কিলোমিটার/ঘণ্টা (99 মাইল) গতির সামঞ্জস্যের জন্য বিদ্যমান প্রচলিত লাইনগুলিকে উন্নত করার চেষ্টা করছে। প্রাথমিকভাবে ট্রেনগুলি ১৬০ কিলোমিটার / ঘণ্টা (৯৯ মাইল) গতির সর্বোচ্চ গতিবেগে থাকবে। রেলওয়ে কোচ ফ্যাক্টরি থেকে তৈরি কোচগুলি ২০০ কিলোমিটার / ঘণ্টা (১২০ মাইল) গতিতে চালানো যাবে ২০১৫ সালে। ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোচ কারখানাগুলি আধা-উচ্চ গতির কোচ তৈরি করছে, কিন্তু ট্র্যাকগুলি এই কোচের গতি সমর্থন করতে সক্ষম নয়। ভারত ডেডিকেটেড মালবাহী করিডোরের মাধ্যমে বেশিরভাগ যাত্রী রেলওয়ে ট্র্যাক থেকে পণ্যবাহী ট্রেন সরান হবে এবং যাত্রী ট্রেনের গতি ২০০ কিলোমিটার / ঘণ্টা বাড়ানোর জন্য ভারতের রেলওয়ে প্রচেষ্টাকে সমর্থন করবে। বর্তমানে ভারতে মধ্যম গতির রেল বা সেমি হাই-স্পিড রেল চালু হয়েছে। এই রেলের সর্বোচ্চ গতি ১৬০ কিমি/ঘণ্টা এবং গড়গতি ১১৩ কিমি/ঘণ্টা। দিল্লী থেকে আগরা পর্যন্ত রেল ব্যবস্থটি চালু হয়েছে। এছাড়া আরও কিছু মধ্যগতির রেল চলু করা হবে। ভারতের মুম্বাই থেকে আহমেদাবাদ পর্যন্ত হাই-স্পিড বা উচ্চগতির রেল নির্মাণ শুরু হবে ২০১৭ সালে ও শেষ হবে ২০২২ সালে । পড়ে রেলপথটি ব্যাঙ্গালোর ও দিল্লি পর্যন্ত নির্মাণ করা হবে । এছাড়া উচ্চগতির রেল দ্বারা ভারতের চার মেট্রো শহর কলকাতা,দিল্লী,মুম্বাই ও চেন্নাইকে যুক্ত করার জন্য সরকার হীরক চতুর্ভূজ প্রকল্প ঘোষণা করেছে। ভারতে, ২৫০-৩০০ কিমি/ঘণ্টা গতির ট্রেনগুলি উচ্চ-গতির উত্তোলিত রেলপথে পরিচালনা করার পরিকল্পনা করা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রাণী বা মানুষ অনধিকার প্রবেশকারী প্রতিরোধ করা যাবে। অমৃতসর-নতুন দিল্লি, এবং আহমেদাবাদ-মুম্বাইয়ের মধ্যে বর্তমান প্রচলিত লাইনগুলি শহরতলির এবং গ্রামীণ অঞ্চলগুলির মধ্য দিয়ে চলে, যা ভূমিপৃষ্ঠে বিস্তৃত এবং কোনও সুড়ঙ্গ পথ নেই। আহমেদাবাদ-মুম্বাই লাইনটি উপকূলের কাছাকাছি এলাকা দিয়ে বিস্তৃত এবং এর ফলে আরও সেতু রয়েছে এবং এর বেশিরভাগ অংশে ব্যাকওয়াটার বা বনাঞ্চলে রয়েছে। ১৯৮৭ আরডিএসও/জাইকা সম্ভাব্যতা সমীক্ষায় মুম্বাই-আহমেদাবাদ লাইনটি সবচেয়ে উপযোগী ও লাভজনক বলে মনে হয়।
ট্র্যাকগুলি এই কোচের গতি সমর্থন করতে সক্ষম কি?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1561_03
আইন প্রণয়ন
উপ-আইন তিন প্রকার— রুল, রেগু‌লেশন এবং অর্ডার। এ‌টি কখ‌নো মূল আই‌নের বা অধ্যাদেশের বিপ‌রীতে যে‌তে পার‌বে না। রুল: মন্ত্রণালয় কর্তৃক তৈরি সমাদিষ্ট আইনকে রুল ব‌লে। রেগ‌ুলেশন: বিধিবদ্ধ স্বায়ত্বশাসিত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তৈ‌রিকৃত সমাদিষ্ট আইন‌কে রেগু‌লেশন ব‌লে। অর্ডার: প্রশাসনিক সংস্থা এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষে‌র তৈ‌রি সমাদিষ্ট আইন এ আইনগু‌লোর প্রাথমিক খসড়া সং‌শ্লিষ্ট বিভাগ বা অন‌্য কর্তৃপক্ষের দ্বারা তৈ‌রি এবং অনুমোদনের জন্য নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়। অনুমো‌দিত হ‌লে, সে‌টি আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কা‌ছে প্রেরণ করা হয়। খসড়া‌টি চূড়ান্ত হওয়ার পর যে মন্ত্রণালয় থে‌কে সে‌টি পাঠা‌নো হ‌য়ে‌ছিল সেই মন্ত্রণাল‌য়ে এ‌টি পরিক্ষা এবং চূড়ান্ত অনু‌মোদ‌নের জন‌্য প্রেরণ করা হয়। অনু‌মো‌দিত হ‌লে চূড়ান্ত খসড়া রুল বা রেগুলেশন সরকারি গেজেটে ছাপা হয়। রুল এবং রেগু‌লেশন কার্যকর কর‌তে এরকম প্রকাশনা পদ্ধ‌তি আবশ‌্যকীয়। না
উপ-আইন কী কোনো ক্ষেত্রে মূল আই‌নের বা অধ্যাদেশের বিপ‌রীতে যে‌তে পার‌বে?
{ "answer_start": [ 104, 104 ], "text": [ "না", "না" ] }
bn_wiki_2193_01
ব্রাজিলের কার্নিভাল
ব্রাজিলের কার্নিভাল হচ্ছে ব্রাজিলের একটি বাৎসরিক উৎসব, যা ইস্টারের চল্লিশ দিন আগে অনুষ্ঠিত হয়। লেন্টের কিছু নির্দিষ্ট দিনে রোমান ক্যাথলিক ও অন্যান্য কিছু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী ঐতিহ্যগতভাবে মাংস ও ডিমজাত খাবার গ্রহণ করা ত্যাগ করে। "কার্নিভাল" শব্দটি এসেছে "কার্ণেলেভারে" থেকে, যার অর্থ ‘মাংস ত্যাগ করা’। বিশ্বাস করা হয় যে, কার্নিভাল উদ্‌যাপনের বিষয়টি এসেছে সাতুরলানিয়ার পেগান উৎসব থেকে, যা মূলত খ্রিস্টীয় ভাবাধারা থেকে উৎপত্তি। এই উৎসবের সুরের স্পন্দন, অংশগ্রহণ, এবং পোশাক এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ভিন্ন হয়ে থাকে। দক্ষিণের শহর রিউ দি জানেইরু ও সাঁউ পাউলুতে ভেনিস কার্নিভালের উৎসাহে এটি আয়োজন করে মূলত সাম্বা স্কুলগুলো। এই আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজগুলো জনসাধারণের সামনে ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়, যদিও ব্লোকস নামের তুলনামূলক কম আয়োজনের কুচকাওয়াজগুলো অন্যান্য শহরগুলোতে দেখা যায়। উত্তর-পশ্চিমের শহর সালভাদর, পোর্টো সেগুরো, এবং রেসিফির রাস্তাতেও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়, এবং সাধারণ জনগণ তাতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। এই কার্নিভাল আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতি দ্বারা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এছাড়া উত্তর-পূর্বের ওলিন্দার কার্নিভালেরও বেশকিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য আছে, যদিও এর কিছু অংশ ভেনিস কার্নিভালের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ও আঞ্চলিক লোকসাহিত্যের সাথে একটি হালকা সংঘর্ষের সৃষ্টি করেছে। না
ব্রাজিলের কার্নিভাল কি ব্রাজিলের একটি ত্রিবাৎসরিক উৎসব?
{ "answer_start": [ 708, 708 ], "text": [ "না", "না" ] }
bn_wiki_2193_03
ব্রাজিলের কার্নিভাল
ব্রাজিলের কার্নিভাল হচ্ছে ব্রাজিলের একটি বাৎসরিক উৎসব, যা ইস্টারের চল্লিশ দিন আগে অনুষ্ঠিত হয়। লেন্টের কিছু নির্দিষ্ট দিনে রোমান ক্যাথলিক ও অন্যান্য কিছু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী ঐতিহ্যগতভাবে মাংস ও ডিমজাত খাবার গ্রহণ করা ত্যাগ করে। "কার্নিভাল" শব্দটি এসেছে "কার্ণেলেভারে" থেকে, যার অর্থ ‘মাংস ত্যাগ করা’। বিশ্বাস করা হয় যে, কার্নিভাল উদ্‌যাপনের বিষয়টি এসেছে সাতুরলানিয়ার পেগান উৎসব থেকে, যা মূলত খ্রিস্টীয় ভাবাধারা থেকে উৎপত্তি। এই উৎসবের সুরের স্পন্দন, অংশগ্রহণ, এবং পোশাক এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ভিন্ন হয়ে থাকে। দক্ষিণের শহর রিউ দি জানেইরু ও সাঁউ পাউলুতে ভেনিস কার্নিভালের উৎসাহে এটি আয়োজন করে মূলত সাম্বা স্কুলগুলো। এই আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজগুলো জনসাধারণের সামনে ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়, যদিও ব্লোকস নামের তুলনামূলক কম আয়োজনের কুচকাওয়াজগুলো অন্যান্য শহরগুলোতে দেখা যায়। উত্তর-পশ্চিমের শহর সালভাদর, পোর্টো সেগুরো, এবং রেসিফির রাস্তাতেও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়, এবং সাধারণ জনগণ তাতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। এই কার্নিভাল আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতি দ্বারা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এছাড়া উত্তর-পূর্বের ওলিন্দার কার্নিভালেরও বেশকিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য আছে, যদিও এর কিছু অংশ ভেনিস কার্নিভালের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ও আঞ্চলিক লোকসাহিত্যের সাথে একটি হালকা সংঘর্ষের সৃষ্টি করেছে। হ্যাঁ
এই উৎসবের সুরের স্পন্দন, অংশগ্রহণ, এবং পোশাক এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ভিন্ন হয়ে থাকে কি ?
{ "answer_start": [ 1192, 1192 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2193_05
ব্রাজিলের কার্নিভাল
ব্রাজিলের কার্নিভাল হচ্ছে ব্রাজিলের একটি বাৎসরিক উৎসব, যা ইস্টারের চল্লিশ দিন আগে অনুষ্ঠিত হয়। লেন্টের কিছু নির্দিষ্ট দিনে রোমান ক্যাথলিক ও অন্যান্য কিছু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী ঐতিহ্যগতভাবে মাংস ও ডিমজাত খাবার গ্রহণ করা ত্যাগ করে। "কার্নিভাল" শব্দটি এসেছে "কার্ণেলেভারে" থেকে, যার অর্থ ‘মাংস ত্যাগ করা’। বিশ্বাস করা হয় যে, কার্নিভাল উদ্‌যাপনের বিষয়টি এসেছে সাতুরলানিয়ার পেগান উৎসব থেকে, যা মূলত খ্রিস্টীয় ভাবাধারা থেকে উৎপত্তি। এই উৎসবের সুরের স্পন্দন, অংশগ্রহণ, এবং পোশাক এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ভিন্ন হয়ে থাকে। দক্ষিণের শহর রিউ দি জানেইরু ও সাঁউ পাউলুতে ভেনিস কার্নিভালের উৎসাহে এটি আয়োজন করে মূলত সাম্বা স্কুলগুলো। এই আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজগুলো জনসাধারণের সামনে ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়, যদিও ব্লোকস নামের তুলনামূলক কম আয়োজনের কুচকাওয়াজগুলো অন্যান্য শহরগুলোতে দেখা যায়। উত্তর-পশ্চিমের শহর সালভাদর, পোর্টো সেগুরো, এবং রেসিফির রাস্তাতেও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়, এবং সাধারণ জনগণ তাতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। এই কার্নিভাল আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতি দ্বারা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এছাড়া উত্তর-পূর্বের ওলিন্দার কার্নিভালেরও বেশকিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য আছে, যদিও এর কিছু অংশ ভেনিস কার্নিভালের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ও আঞ্চলিক লোকসাহিত্যের সাথে একটি হালকা সংঘর্ষের সৃষ্টি করেছে।
ব্রাজিলের কার্নিভালে দেশের কাজকর্ম প্রায় এক সপ্তাহের জন্য সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায় কি ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2627_02
কনে অপহরণ
কনে অপহরণ বা নববধূ অপহরণ একটি প্রথা, যেখানে একজন পুরুষ যে নারীকে বিয়ে করতে চায় তাকে অপহরণ করে। এটি অপহরণের মাধ্যমে বিবাহ বা বন্দী করার মাধ্যমে বিবাহ নামেও পরিচিত। বধূ অপহরণ বিশ্বজুড়ে এবং প্রাগৈতিহাসিক ও ইতিহাস জুড়ে অনুশীলন করা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার হমং, মেক্সিকোতে তাজেল্টাল ও ইউরোপে রোমানির মতো বৈচিত্র্যময় মানুষের মধ্যে বধূ অপহরণের প্রচলন রয়েছে। এখনও বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বধূ অপহরণ ঘটে থাকে, কিন্তু এটি ককেসাস ও মধ্য এশিয়ায় একটি সাধারণ ঘটনা। বেশিরভাগ দেশে, বধূ অপহরণকে একটি যৌন অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, এর কারণ বৈধ বিয়ের পরিবর্তে ধর্ষণের অন্তর্নিহিত উপাদান। কিছু প্রকার জোরপূর্বক বিবাহ ও আয়োজিত বিবাহের মধ্যে ধারাবাহিকতার সাথে ঘটতে দেখা যেতে পারে। শব্দটি মাঝে মাঝে পালিয়ে বিবাহের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা হয়, যেখানে একটি দম্পতি দূরে পালিয়ে যায় ও পরে তাদের বাবা সম্মতি চায়। কিছু ক্ষেত্রে, মহিলা অপহরণে সহযোগিতা করে, সাধারণত নিজের বা তার পিতামাতার মুখ বাঁচানোর চেষ্টায়। অনেক সময়, এটি তথাকথিত বিবাহ-তোমার-ধর্ষক আইন দ্বারা উৎসাহিত হত। এমনকি অপহরণ যেসব দেশে আইনের পরিপন্থী, সেখানে যদি বিচারিক প্রয়োগ দুর্বল হয়, তবে প্রথাগতটি ("ঐতিহ্যগত অনুশীলন") প্রবল হতে পারে। বধূ অপহরণ প্রায়ই (কিন্তু সবসময় নয়) বাল্যবিবাহের একটি রূপ। এটি কনের দাম, যা বর ও তার পরিবার কর্তৃক কনের পিতামাতাকে প্রদত্ত সম্পদ এবং এটি দিতে অক্ষমতা বা অনিচ্ছার কারণের সাথে যুক্ত হতে পারে। বধূ অপহরণকে রেপটিও থেকে আলাদা করা হয়েছে, প্রথমটি একজন পুরুষের (এবং তার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন) দ্বারা একজন মহিলার অপহরণকে বোঝায়, এবং এখনও এটি একটি ব্যাপক প্রথা, যেখানে দ্বিতীয়টি পুরুষদের গোষ্ঠী দ্বারা মহিলাদের বড় আকারের অপহরণকে বোঝায়, সম্ভবত যুদ্ধের সময়। রেপটিও একটি ঐতিহাসিক অনুশীলন বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল, এটি একটি ল্যাটিন শব্দ, কিন্তু একবিংশ শতাব্দীতে যুদ্ধ ধর্ষণের পুনরুত্থান দেখা গেছে, যার মধ্যে কিছু কনে অপহরণের উপাদান রয়েছে; উদাহরণস্বরূপ, নাইজেরিয়ায় বোকো হারাম, উগান্ডায় লর্ড রেজিস্ট্যান্স আর্মি ও মধ্যপ্রাচ্যে আইএসআইএস কর্তৃক অপহৃত নারী ও মেয়েদের অপহরণকারীরা স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছে। একটি বিবাহকে ঘিরে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে কিছু সংস্কৃতিতে (যেমন সার্কাসিয়ান) একটি প্রতীকী কনে অপহরণের ইঙ্গিত প্রদান করা হয়। কিছু সূত্রের মতে, মধুচন্দ্রিমা হল বন্দী করার মাধ্যমে বিয়ের একটি প্রতীক, যা স্বামীর আত্মীয়দের কাছ থেকে প্রতিশোধ এড়াতে স্ত্রীর সাথে আত্মগোপনের অভ্যাসের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে, এই উদ্দেশ্যে যে মাসের শেষের দিকে মহিলা গর্ভবতী হবে। হ্যাঁ
বধূ অপহরণ কি ককেসাস ও মধ্য এশিয়ায় একটি সাধারণ ঘটনা ?
{ "answer_start": [ 2243, 2243 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2627_04
কনে অপহরণ
কনে অপহরণ বা নববধূ অপহরণ একটি প্রথা, যেখানে একজন পুরুষ যে নারীকে বিয়ে করতে চায় তাকে অপহরণ করে। এটি অপহরণের মাধ্যমে বিবাহ বা বন্দী করার মাধ্যমে বিবাহ নামেও পরিচিত। বধূ অপহরণ বিশ্বজুড়ে এবং প্রাগৈতিহাসিক ও ইতিহাস জুড়ে অনুশীলন করা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার হমং, মেক্সিকোতে তাজেল্টাল ও ইউরোপে রোমানির মতো বৈচিত্র্যময় মানুষের মধ্যে বধূ অপহরণের প্রচলন রয়েছে। এখনও বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বধূ অপহরণ ঘটে থাকে, কিন্তু এটি ককেসাস ও মধ্য এশিয়ায় একটি সাধারণ ঘটনা। বেশিরভাগ দেশে, বধূ অপহরণকে একটি যৌন অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, এর কারণ বৈধ বিয়ের পরিবর্তে ধর্ষণের অন্তর্নিহিত উপাদান। কিছু প্রকার জোরপূর্বক বিবাহ ও আয়োজিত বিবাহের মধ্যে ধারাবাহিকতার সাথে ঘটতে দেখা যেতে পারে। শব্দটি মাঝে মাঝে পালিয়ে বিবাহের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা হয়, যেখানে একটি দম্পতি দূরে পালিয়ে যায় ও পরে তাদের বাবা সম্মতি চায়। কিছু ক্ষেত্রে, মহিলা অপহরণে সহযোগিতা করে, সাধারণত নিজের বা তার পিতামাতার মুখ বাঁচানোর চেষ্টায়। অনেক সময়, এটি তথাকথিত বিবাহ-তোমার-ধর্ষক আইন দ্বারা উৎসাহিত হত। এমনকি অপহরণ যেসব দেশে আইনের পরিপন্থী, সেখানে যদি বিচারিক প্রয়োগ দুর্বল হয়, তবে প্রথাগতটি ("ঐতিহ্যগত অনুশীলন") প্রবল হতে পারে। বধূ অপহরণ প্রায়ই (কিন্তু সবসময় নয়) বাল্যবিবাহের একটি রূপ। এটি কনের দাম, যা বর ও তার পরিবার কর্তৃক কনের পিতামাতাকে প্রদত্ত সম্পদ এবং এটি দিতে অক্ষমতা বা অনিচ্ছার কারণের সাথে যুক্ত হতে পারে। বধূ অপহরণকে রেপটিও থেকে আলাদা করা হয়েছে, প্রথমটি একজন পুরুষের (এবং তার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন) দ্বারা একজন মহিলার অপহরণকে বোঝায়, এবং এখনও এটি একটি ব্যাপক প্রথা, যেখানে দ্বিতীয়টি পুরুষদের গোষ্ঠী দ্বারা মহিলাদের বড় আকারের অপহরণকে বোঝায়, সম্ভবত যুদ্ধের সময়। রেপটিও একটি ঐতিহাসিক অনুশীলন বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল, এটি একটি ল্যাটিন শব্দ, কিন্তু একবিংশ শতাব্দীতে যুদ্ধ ধর্ষণের পুনরুত্থান দেখা গেছে, যার মধ্যে কিছু কনে অপহরণের উপাদান রয়েছে; উদাহরণস্বরূপ, নাইজেরিয়ায় বোকো হারাম, উগান্ডায় লর্ড রেজিস্ট্যান্স আর্মি ও মধ্যপ্রাচ্যে আইএসআইএস কর্তৃক অপহৃত নারী ও মেয়েদের অপহরণকারীরা স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছে। একটি বিবাহকে ঘিরে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে কিছু সংস্কৃতিতে (যেমন সার্কাসিয়ান) একটি প্রতীকী কনে অপহরণের ইঙ্গিত প্রদান করা হয়। কিছু সূত্রের মতে, মধুচন্দ্রিমা হল বন্দী করার মাধ্যমে বিয়ের একটি প্রতীক, যা স্বামীর আত্মীয়দের কাছ থেকে প্রতিশোধ এড়াতে স্ত্রীর সাথে আত্মগোপনের অভ্যাসের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে, এই উদ্দেশ্যে যে মাসের শেষের দিকে মহিলা গর্ভবতী হবে। হ্যাঁ
বধূ অপহরণকে রেপটিও থেকে আলাদা করা হয়েছে কি ?
{ "answer_start": [ 2243, 2243 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2063_02
ইসলামিক সলিডারিটি গেমস
ইসলামী সংহতি খেলা বা ইসলামিক সলিডারিটি গেমস হল একটি আন্তর্জাতিক বহু-ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, যা ওআইসির সদস্য রাষ্টসমূহের ক্রীড়াবিদদের জন্য আয়োজন করা হয়। ক্রীড়া আসরটি ইসলামিক সলিডারিটি স্পোর্টস ফেডারেশন আয়োজন ও পরিচালনা করে। এর প্রথম আসর ২০১৫ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামিক সলিডারিটি গেমস প্রথম ২০০৫ সালে সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওআইসির ৫৭টি সদস্য রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করে। এসকল সদস্য রাষ্ট্রের অমুসলিম ক্রীড়াবিদদেরও অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। হ্যাঁ
ক্রীড়া আসরটি কি ইসলামিক সলিডারিটি স্পোর্টস ফেডারেশন আয়োজন ও পরিচালনা করে?
{ "answer_start": [ 465, 465 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0657_01
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টু গ্নোম ডেস্কটপ সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠত কিন্তু উবুন্টু ১১.০৪ থেকে ইউনিটি ডেস্কটপের উপর গড়ে উঠছে, যেটি প্রচুর আধুনিক ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনসহ নির্দিষ্টভাবে ফ্রি, সহজ এবং ভাল ইন্টারফেস প্রদান করে। ইউনিটি মধ্যকার সফ্টওয়্যারের পাশাপাশি , উবুন্টুতে রয়েছে ওপেনঅফিস.অর্গ বর্তমানে লিব্রেঅফিস, মোজিলা ফায়ারফক্স ওয়েব ব্রাউজার এবং গিম্প গ্রাফিক্স সম্পাদক। এতে রয়েছে গান শোনার জন্য রিদমবক্স মিউজিক প্লেয়ার, মুভি দেখার জন্য টোটেম মুভি প্লেয়ার এবং আরও অনেক কিছু। ৬.০৬ সংস্করণ লাইভ সিডি এবং ইনস্টল সিডি কে একত্রিত করে একটি কম্প্যাক্ট ডিস্ক ছেড়েছে। এই ডিস্কটি ইনস্টলেশন ছাড়াই বুট হয়ে সব রকম ফিচার সমৃদ্ধ ডেস্কটপে চলে আসে এবং পরবর্তীতে ইউবিকুইটি গ্রাফিক্যাল ইনস্টলারের সাহায্য ইনস্টল করা যায়। ইনস্টলেশন প্রক্রিয়াটি লাইভ ডেস্কটপের সকল ডকুমেন্ট অক্ষত রাখে। টেক্স-মোডে ডেবিয়ান-ইনস্টলার ব্যবহার করে ইনস্টল হওয়া ডিস্কও ডাউনলোডের জন্য পাওয়া যায়। প্রতিবছর উবুন্টুর দুটি করে সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং প্রকাশের বছর এবং মাস এর উপর ভিত্তি করে এর সফটওয়্যার সংস্করণ নাম্বার নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ উবুন্টুর প্রথম সংস্করণনের কথা বলা যেতে পারে। এই সংস্করণটা ছিল উবুন্টু ৪.১০ যেটা ২০ অক্টোবর, ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিলো। ভবিষ্যতে উবুন্টুর সংস্করণ ক্রম নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে। কোন কারণে নির্ধারিত মাসে প্রকাশিত না হলে এর সংস্করণ ক্রমও সয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন হয়ে যাবে। উবুন্টু সংস্করণ সমূহের একটি বিকল্প কোড নাম দেয়া হয়। একটি বিশেষন এবং একটি প্রাণীর নামের সমন্বয়ে এটি তৈরি হয় (উদাহরণ: বায়োনিক বিভর, কসমিক কাটলফিশ ইত্যাদি)। কোন নাম সমূহ ইংরেজি বর্ণমালার ক্রম অণুযায়ি নির্ধারণ করা হয়। তবে উবুন্টুর প্রথম তিনটি সংস্করণ এর ব্যতিক্রম ছিল। বর্ণক্রমিক হওয়ায় নতুন সংস্করণসমূহ সহজেই চিহ্নিত করা যায়। সাধারণ ভাবে উবুন্টুর বিভিন্ন সংস্করণ বুঝাতে কোড নামের বিশেষণ অংশটি ব্যবহৃত হয়। উবুন্টুর সংস্করণসমূহ প্রতি ছয় মাস পর পর প্রকাশিত হয়। কিছু নির্বাচিত সংস্করণ, যেমন উবুন্টু ১৮.০৪ বায়োনিক বিভরকে দীর্ঘ সমর্থিত শাখা বা এলটিএস সংস্করণ বলা হয়। এ সংস্করণগুলোর ডেস্কটপ ভার্শন প্রতি দুবছর অন্তর অন্তর প্রকাশ করা হয়। উবুন্টুর সর্বশেষ সংস্করণ হল ১৮.০৪ বায়োনিক বিভর। গত এপ্রিল ৪, ২০১৮ তারিখ প্রকাশিত হয়েছে।
উবুন্টুতে কি সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয় এর সহজ ব্যবহারযোগ্যতার উপর?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0657_02
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টু গ্নোম ডেস্কটপ সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠত কিন্তু উবুন্টু ১১.০৪ থেকে ইউনিটি ডেস্কটপের উপর গড়ে উঠছে, যেটি প্রচুর আধুনিক ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনসহ নির্দিষ্টভাবে ফ্রি, সহজ এবং ভাল ইন্টারফেস প্রদান করে। ইউনিটি মধ্যকার সফ্টওয়্যারের পাশাপাশি , উবুন্টুতে রয়েছে ওপেনঅফিস.অর্গ বর্তমানে লিব্রেঅফিস, মোজিলা ফায়ারফক্স ওয়েব ব্রাউজার এবং গিম্প গ্রাফিক্স সম্পাদক। এতে রয়েছে গান শোনার জন্য রিদমবক্স মিউজিক প্লেয়ার, মুভি দেখার জন্য টোটেম মুভি প্লেয়ার এবং আরও অনেক কিছু। ৬.০৬ সংস্করণ লাইভ সিডি এবং ইনস্টল সিডি কে একত্রিত করে একটি কম্প্যাক্ট ডিস্ক ছেড়েছে। এই ডিস্কটি ইনস্টলেশন ছাড়াই বুট হয়ে সব রকম ফিচার সমৃদ্ধ ডেস্কটপে চলে আসে এবং পরবর্তীতে ইউবিকুইটি গ্রাফিক্যাল ইনস্টলারের সাহায্য ইনস্টল করা যায়। ইনস্টলেশন প্রক্রিয়াটি লাইভ ডেস্কটপের সকল ডকুমেন্ট অক্ষত রাখে। টেক্স-মোডে ডেবিয়ান-ইনস্টলার ব্যবহার করে ইনস্টল হওয়া ডিস্কও ডাউনলোডের জন্য পাওয়া যায়। প্রতিবছর উবুন্টুর দুটি করে সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং প্রকাশের বছর এবং মাস এর উপর ভিত্তি করে এর সফটওয়্যার সংস্করণ নাম্বার নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ উবুন্টুর প্রথম সংস্করণনের কথা বলা যেতে পারে। এই সংস্করণটা ছিল উবুন্টু ৪.১০ যেটা ২০ অক্টোবর, ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিলো। ভবিষ্যতে উবুন্টুর সংস্করণ ক্রম নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে। কোন কারণে নির্ধারিত মাসে প্রকাশিত না হলে এর সংস্করণ ক্রমও সয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন হয়ে যাবে। উবুন্টু সংস্করণ সমূহের একটি বিকল্প কোড নাম দেয়া হয়। একটি বিশেষন এবং একটি প্রাণীর নামের সমন্বয়ে এটি তৈরি হয় (উদাহরণ: বায়োনিক বিভর, কসমিক কাটলফিশ ইত্যাদি)। কোন নাম সমূহ ইংরেজি বর্ণমালার ক্রম অণুযায়ি নির্ধারণ করা হয়। তবে উবুন্টুর প্রথম তিনটি সংস্করণ এর ব্যতিক্রম ছিল। বর্ণক্রমিক হওয়ায় নতুন সংস্করণসমূহ সহজেই চিহ্নিত করা যায়। সাধারণ ভাবে উবুন্টুর বিভিন্ন সংস্করণ বুঝাতে কোড নামের বিশেষণ অংশটি ব্যবহৃত হয়। উবুন্টুর সংস্করণসমূহ প্রতি ছয় মাস পর পর প্রকাশিত হয়। কিছু নির্বাচিত সংস্করণ, যেমন উবুন্টু ১৮.০৪ বায়োনিক বিভরকে দীর্ঘ সমর্থিত শাখা বা এলটিএস সংস্করণ বলা হয়। এ সংস্করণগুলোর ডেস্কটপ ভার্শন প্রতি দুবছর অন্তর অন্তর প্রকাশ করা হয়। উবুন্টুর সর্বশেষ সংস্করণ হল ১৮.০৪ বায়োনিক বিভর। গত এপ্রিল ৪, ২০১৮ তারিখ প্রকাশিত হয়েছে।
উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে কী সিডি ব্যবহার করা হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0657_04
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টু গ্নোম ডেস্কটপ সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠত কিন্তু উবুন্টু ১১.০৪ থেকে ইউনিটি ডেস্কটপের উপর গড়ে উঠছে, যেটি প্রচুর আধুনিক ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনসহ নির্দিষ্টভাবে ফ্রি, সহজ এবং ভাল ইন্টারফেস প্রদান করে। ইউনিটি মধ্যকার সফ্টওয়্যারের পাশাপাশি , উবুন্টুতে রয়েছে ওপেনঅফিস.অর্গ বর্তমানে লিব্রেঅফিস, মোজিলা ফায়ারফক্স ওয়েব ব্রাউজার এবং গিম্প গ্রাফিক্স সম্পাদক। এতে রয়েছে গান শোনার জন্য রিদমবক্স মিউজিক প্লেয়ার, মুভি দেখার জন্য টোটেম মুভি প্লেয়ার এবং আরও অনেক কিছু। ৬.০৬ সংস্করণ লাইভ সিডি এবং ইনস্টল সিডি কে একত্রিত করে একটি কম্প্যাক্ট ডিস্ক ছেড়েছে। এই ডিস্কটি ইনস্টলেশন ছাড়াই বুট হয়ে সব রকম ফিচার সমৃদ্ধ ডেস্কটপে চলে আসে এবং পরবর্তীতে ইউবিকুইটি গ্রাফিক্যাল ইনস্টলারের সাহায্য ইনস্টল করা যায়। ইনস্টলেশন প্রক্রিয়াটি লাইভ ডেস্কটপের সকল ডকুমেন্ট অক্ষত রাখে। টেক্স-মোডে ডেবিয়ান-ইনস্টলার ব্যবহার করে ইনস্টল হওয়া ডিস্কও ডাউনলোডের জন্য পাওয়া যায়। প্রতিবছর উবুন্টুর দুটি করে সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং প্রকাশের বছর এবং মাস এর উপর ভিত্তি করে এর সফটওয়্যার সংস্করণ নাম্বার নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ উবুন্টুর প্রথম সংস্করণনের কথা বলা যেতে পারে। এই সংস্করণটা ছিল উবুন্টু ৪.১০ যেটা ২০ অক্টোবর, ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিলো। ভবিষ্যতে উবুন্টুর সংস্করণ ক্রম নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে। কোন কারণে নির্ধারিত মাসে প্রকাশিত না হলে এর সংস্করণ ক্রমও সয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন হয়ে যাবে। উবুন্টু সংস্করণ সমূহের একটি বিকল্প কোড নাম দেয়া হয়। একটি বিশেষন এবং একটি প্রাণীর নামের সমন্বয়ে এটি তৈরি হয় (উদাহরণ: বায়োনিক বিভর, কসমিক কাটলফিশ ইত্যাদি)। কোন নাম সমূহ ইংরেজি বর্ণমালার ক্রম অণুযায়ি নির্ধারণ করা হয়। তবে উবুন্টুর প্রথম তিনটি সংস্করণ এর ব্যতিক্রম ছিল। বর্ণক্রমিক হওয়ায় নতুন সংস্করণসমূহ সহজেই চিহ্নিত করা যায়। সাধারণ ভাবে উবুন্টুর বিভিন্ন সংস্করণ বুঝাতে কোড নামের বিশেষণ অংশটি ব্যবহৃত হয়। উবুন্টুর সংস্করণসমূহ প্রতি ছয় মাস পর পর প্রকাশিত হয়। কিছু নির্বাচিত সংস্করণ, যেমন উবুন্টু ১৮.০৪ বায়োনিক বিভরকে দীর্ঘ সমর্থিত শাখা বা এলটিএস সংস্করণ বলা হয়। এ সংস্করণগুলোর ডেস্কটপ ভার্শন প্রতি দুবছর অন্তর অন্তর প্রকাশ করা হয়। উবুন্টুর সর্বশেষ সংস্করণ হল ১৮.০৪ বায়োনিক বিভর। গত এপ্রিল ৪, ২০১৮ তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। হ্যাঁ
প্রতিবছর উবুন্টুর কি দুটি করে সংস্করণ প্রকাশিত হয়?
{ "answer_start": [ 2036, 2036 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0985_02
ইন্টেল কর্পোরেশন
ইন্টেলের বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার বিভাগ ১৯৮৪ তে গঠন করা হয় জাসটিন রেটনারের মাধ্যমে। যাতে নকশা এবং উৎপত্তি করা যায় প্যারালাল কম্পিউটার মাইক্রোপ্রসেসরের ভিত্তিতে যেগুলো হাইপারকিউব টপোলজিতে যুক্ত থাকবে। ১৯৯২ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ইন্টেল সুপারকম্পিউটিং সিস্টেম ডিভিশন এবং আইর‍্যাপ আর্কিটেক্সার এর আওতায় নেয়া হয়। এই বিভাগ নকশা করেছে অনেক সুপারকম্পিউটার সিস্টেমের যেমন ইন্টেল আইপিএসসি/১, আইপিএসসি/২, আইপিএসসি/৮৬০, প্যারাগণ এবং এএসসিআই রেড। ৬ই জুন, ২০০৫ এ্যপলের সিইও স্টিভ জবস ঘোষণা করেন যে এ্যপল তাদের পাওয়ারপিসি তে ইন্টেলের এক্স৮৬ ব্যবহার করবে, কারণ ভবিষ্যতের পাওয়ারপিসির কার্যক্ষমতা এ্যপলের চাহিদাকে মেটাতে পারছিল না। প্রথম ম্যাক/ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার যেটাতে ইন্টেলের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে ঘোষণা করা হয় ১০ই জানুয়ারি, ২০০৬ এবং এ্যপল আগস্ট পযর্ন্ত ইন্টেল প্রসেসর দ্বারা ম্যাকের জন্য ব্যবহারকারীরা সাড়া দেয়। এ্যপলের এক্সসার্ভ সার্ভার ইন্টেলের এক্সইওন প্রসেসর দ্বারা হালনাগাদ বা উন্নয়ন করা হয়। ২০০৭ সালে কোম্পানিটি এর কোর ২ ডুয়ো প্রসেসরের জন্য একটি ছাপানো বিজ্ঞাপন ছাড়ে যাতে ছয়জন আফ্রিকান (কালো চামড়া) দৌড়বিদ একজন ককেশিয়ান (সাদা চামড়া) পুরুষের কাছে মাথা নত করে আছে(আসলে ছবিটি নেয়া হয়েছিল দৌড়খেলার মাঠ থেকে) একটি অফিসে। ন্যান্সি ভ্যগত, ইন্টেলের মার্কেটিং ভাইস প্রসিডেন্টের মতে, সাধারণ মানুষ এই বিজ্ঞাপনটিকে "মূখর্তা এবং অপমানসূচক" হিসেবে নিয়েছে। খুব দ্রুত এর প্রচারণা ঘুটিয়ে নেয়া হয় এবং বেশ কিছু কর্মকর্তা প্রকাশ্যে ক্ষমা চায় তাদের কর্পোরেট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। ইন্টেলের ক্লাসমেট পিসি হচ্ছে ইন্টেল কোম্পানীর প্রথম সবচেয়ে কমদামি নোটবুক। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে, ইন্টেলের ছিল প্রায় ১,০০,০০০ জন কর্মচারী এবং ২০০ সহয়তাকেন্দ্র বিশ্ব জুড়ে। ২০০৫ সালের আয় ছিল ৩৮.৮ বিলিয়ন এবং ফরচুন ৫০০ এ এর অবস্থান ছিল ৪৯ তম। আমেরিকান স্টক ইক্সচেঞ্জ এনএএসডিএকিউ এ এটার স্টক চিহ্ন হল আইএসটিসি। ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে এর প্রথমদিকের ভোক্তা ছিল এইচপি এবং ডেল। রবার্ট নয়েস ছিল ইন্টেলের সিইও যখন এটা প্রতিষ্ঠা করা হয় (১৯৬৮ সালে), এতে যোগ দেয় এর যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা গর্ডন মুর (১৯৭৫ সালে। এন্ডি গ্রুভ কোম্পানীর প্রধান হয় ১৯৭৯ সালে এবং সিইও হয় ১৯৮৭ সালে যখন গর্ডন মুর হয় চেয়্যারম্যান। ১৯৯৮ সালে, গ্রুভ গর্ডন মুর এবং ক্রেইগ বেরেট (তখন কোম্পানীর প্রধান) কে নিয়ে সফল হন এবং অব্যাহতি নেন। ১৮ই মে ২০০৫ সালে, বেরেট অব্যাহতি নেয়ার আগে পল ওটেলিনির কাছে কোম্পানীর দায়দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। পল ওটেলিনি ছিলেন কোম্পানীর প্রধান এবং ইন্টেলের নকশার ডিজাইন এর দায়িত্বে ছিলেন যেটা আইবিএম পিসিতে ব্যবহার করা হয়। বোর্ড অব ডিরেক্টরস'রা ওটেলিনি কে সিইও নির্বাচন করেন, এবং বেরেটকে গ্রুভের জায়গায় পরিবর্তন করেন যিনি চেয়্যারম্যান ছিলেন। গ্রুভ যদিও চেয়্যারম্যান হিসেবে অব্যাহতি নেন তবুও কোম্পানীর একজন বিশেষ উপদেশদাতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালের মে মাসে, বেরেট চেয়্যারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি নেন এবং জেন শ নতুন চেয়্যারম্যান নির্বাচিত হন। বোর্ড অব ডিরেক্টরদের বর্তমান সদস্য হল ক্রেইগ বেরেট, চারলিন বার্শেফস্কি, সুসান ডেকার, জেমস গাজি, রিড হানডট, পল ওটেলিনি, জেমস প্লামার, ডেবিড পট্রাক, জেন শ, জন থ্রনটন এবং ডেবিড ইওফি। হ্যাঁ
২০০৫ এ্যপলের সিইও স্টিভ জবস কি ঘোষণা করেন যে এ্যপল তাদের পাওয়ারপিসি তে ইন্টেলের এক্স৮৬ ব্যবহার করবে?
{ "answer_start": [ 2819, 2819 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1908_01
পৃথিবী
পৃথিবীর শক্ত বহিরাবণ সৃষ্টি হয়েছে যখন পৃথিবীর গলিত বাইরের অংশ ঠাণ্ডা হয়ে শক্ত হয়। দুটি মডেলে ব্যাখ্যা করা হয় যে, ভূমি ধীরে ধীরে বর্তমান অবস্থায় এসেছে,বা পৃথিবীর ইতিহাসের শুরুতে দ্রুত পরিবর্তিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে মহাদেশীয় অঞ্চলসমূহ গঠিত হয়েছে। মহাদেশসমূহ পৃথিবীর অভ্যন্তরে লাগাতার তাপ হ্রাস পাবার ফলে ভূত্বকীয় পাত গঠিত হয়েছে। ভূতাত্ত্বিক সময় শত-মিলিয়ন বছর যাবত চলে এবং এ সময়ে মহামহাদেশসমূহ একত্রিত হয়েছে ও ভেঙ্গে আলাদাও হয়েছে। প্রায় ৭৫ কোটি বছর পূর্বে সবচেয়ে প্রাচীন মহামহাদেশ রোডিনিয়া ভাঙ্গতে শুরু করে। মহাদেশটি পরে পুনরায় ৬০ কোটি বছর থেকে ৫৪ কোটি বছর পূর্বে একত্রিত হয়ে প্যানোটিয়া, পরবর্তীতে প্যানজিয়ায় একত্রিত হয়, যাও পরে ১৮ কোটি বছর পূর্বে ভেঙ্গে যায়। হ্যাঁ
যখন পৃথিবীর গলিত বাইরের অংশ ঠাণ্ডা হয়ে শক্ত হয় তখন কি পৃথিবীর শক্ত বহিরাবণ সৃষ্টি হয়েছে ?
{ "answer_start": [ 691, 691 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1819_01
শার্লক হোমস
শার্লক হোমস ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ১৮৮৭ সালে প্রথম আবির্ভূত এই চরিত্রের স্রষ্টা স্কটিশ লেখক ও চিকিৎসক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল। হোমস একজন উচ্চমেধাসম্পন্ন লন্ডন-ভিত্তিক "পরামর্শদাতা গোয়েন্দা"। নির্ভুল যুক্তিসঙ্গত কার্যকারণ অনুধাবন, যে কোনো প্রকার ছদ্মবেশ ধারণ এবং ফরেনসিক বিজ্ঞানে দক্ষতাবলে জটিল আইনি মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়ার জন্য তাঁর খ্যাতি ভুবনজোড়া। কোনান ডয়েল হোমসকে নিয়ে চারটি উপন্যাস ও ছাপ্পান্নটি ছোটগল্প লিখেছেন। প্রথম কাহিনি আ স্টাডি ইন স্কারলেট ১৮৮৭ সালের বিটন’স ক্রিসমাস অ্যানুয়াল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় কাহিনি দ্য সাইন অব দি ফোর ১৮৯০ সালে লিপিনকোট’স মান্থলি ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯১ সালে দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রথম ছোটগল্পের সিরিজটি প্রকাশিত হওয়ার পরই শার্লক হোমস চরিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯২৭ সাল পর্যন্ত হোমসকে নিয়ে একগুচ্ছ ছোটগল্পের সিরিজ ও আরও দুটি ধারাবাহিক উপন্যাস প্রকাশিত হয়। হোমস কাহিনির পটভূমির সময়কাল ১৮৮০ থেকে ১৯০৭ সাল; শেষ ঘটনাটির সময়কাল অবশ্য ১৯১৪। হ্যাঁ
শার্লক হোমস একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র - হ্যাঁ কি না?
{ "answer_start": [ 1003, 1003 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1819_05
শার্লক হোমস
শার্লক হোমস ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ১৮৮৭ সালে প্রথম আবির্ভূত এই চরিত্রের স্রষ্টা স্কটিশ লেখক ও চিকিৎসক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল। হোমস একজন উচ্চমেধাসম্পন্ন লন্ডন-ভিত্তিক "পরামর্শদাতা গোয়েন্দা"। নির্ভুল যুক্তিসঙ্গত কার্যকারণ অনুধাবন, যে কোনো প্রকার ছদ্মবেশ ধারণ এবং ফরেনসিক বিজ্ঞানে দক্ষতাবলে জটিল আইনি মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়ার জন্য তাঁর খ্যাতি ভুবনজোড়া। কোনান ডয়েল হোমসকে নিয়ে চারটি উপন্যাস ও ছাপ্পান্নটি ছোটগল্প লিখেছেন। প্রথম কাহিনি আ স্টাডি ইন স্কারলেট ১৮৮৭ সালের বিটন’স ক্রিসমাস অ্যানুয়াল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় কাহিনি দ্য সাইন অব দি ফোর ১৮৯০ সালে লিপিনকোট’স মান্থলি ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯১ সালে দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রথম ছোটগল্পের সিরিজটি প্রকাশিত হওয়ার পরই শার্লক হোমস চরিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯২৭ সাল পর্যন্ত হোমসকে নিয়ে একগুচ্ছ ছোটগল্পের সিরিজ ও আরও দুটি ধারাবাহিক উপন্যাস প্রকাশিত হয়। হোমস কাহিনির পটভূমির সময়কাল ১৮৮০ থেকে ১৯০৭ সাল; শেষ ঘটনাটির সময়কাল অবশ্য ১৯১৪। হ্যাঁ
হোমস কাহিনির পটভূমির সময়কাল ১৮৮০ থেকে ১৯০৪ সাল - হ্যাঁ কি না?
{ "answer_start": [ 1003, 1003 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0079_04
কার্বন টেট্রাক্লোরাইড
কার্বন টেট্রাক্লোরাইড (ইউপ্যাক স্বীকৃত নাম টেট্রাক্লোরোমিথেন ;পরিষ্কারক শিল্পে কার্বন টেট, অগ্নিনির্বাপণে হ্যালন-১০৪ ও শীতক-১০ নামেও পরিচিত) একটি জৈব যৌগ। এটি একটি বর্ণহীন তরল ও সুগন্ধযুক্ত। নিম্নস্তরীয় ক্ষেত্রে এই সুগন্ধ শনাক্ত করা যায়। কম তাপমাত্রায় এর দাহ্যতাও থাকে কম। ইতোপূর্বে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রে ব্যাপকভাবে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার করা হত। শীতক ও পরিষ্কারক এজেন্টের পূর্বসূচক হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হত। তবে বর্তমানে অগ্নিনির্বাপক, শীতক বা পরিষ্কারক এজেন্ট হিসেবে এর ব্যবহার নেই বললেই চলে। বিষাক্ততা ও নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে এসব কাজে কার্বন টেট্রাক্লোরাইডের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড যকৃত ও বৃক্কের ক্ষতি সাধন করে। দীর্ঘমেয়াদে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার প্রাণঘাতী হতে পারে। কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অণুতে চতুষ্তলকীয় গঠনবিন্যাসে কার্বন পরমাণুগুলো প্রতিসমভাবে বিন্যস্ত থাকে। কেন্দ্রীয় কার্বন পরমাণুর সঙ্গে ক্লোরিন পরমাণুগুলো সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। এই প্রতিসম বিন্যাসের কারণেই কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অ-পোলার যৌগ। মিথেন গ্যাসের গঠনবিন্যাসও একই রকম ; এটি এক প্রকার হ্যালোমিথেন। দ্রাবক হিসেবে এটি চর্বি ও তেলকে দ্রবীভূত করতে পারে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড আয়োডিনকে দ্রবীভূত করতে পারে। হ্যাঁ
কার্বন টেট্রাক্লোরাইড কি আয়োডিনকে দ্রবীভূত করতে পারে?
{ "answer_start": [ 1212, 1212 ], "text": [ "হ্যাঁ ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_0079_05
কার্বন টেট্রাক্লোরাইড
কার্বন টেট্রাক্লোরাইড (ইউপ্যাক স্বীকৃত নাম টেট্রাক্লোরোমিথেন ;পরিষ্কারক শিল্পে কার্বন টেট, অগ্নিনির্বাপণে হ্যালন-১০৪ ও শীতক-১০ নামেও পরিচিত) একটি জৈব যৌগ। এটি একটি বর্ণহীন তরল ও সুগন্ধযুক্ত। নিম্নস্তরীয় ক্ষেত্রে এই সুগন্ধ শনাক্ত করা যায়। কম তাপমাত্রায় এর দাহ্যতাও থাকে কম। ইতোপূর্বে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রে ব্যাপকভাবে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার করা হত। শীতক ও পরিষ্কারক এজেন্টের পূর্বসূচক হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হত। তবে বর্তমানে অগ্নিনির্বাপক, শীতক বা পরিষ্কারক এজেন্ট হিসেবে এর ব্যবহার নেই বললেই চলে। বিষাক্ততা ও নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে এসব কাজে কার্বন টেট্রাক্লোরাইডের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড যকৃত ও বৃক্কের ক্ষতি সাধন করে। দীর্ঘমেয়াদে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার প্রাণঘাতী হতে পারে। কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অণুতে চতুষ্তলকীয় গঠনবিন্যাসে কার্বন পরমাণুগুলো প্রতিসমভাবে বিন্যস্ত থাকে। কেন্দ্রীয় কার্বন পরমাণুর সঙ্গে ক্লোরিন পরমাণুগুলো সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। এই প্রতিসম বিন্যাসের কারণেই কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অ-পোলার যৌগ। মিথেন গ্যাসের গঠনবিন্যাসও একই রকম ; এটি এক প্রকার হ্যালোমিথেন। দ্রাবক হিসেবে এটি চর্বি ও তেলকে দ্রবীভূত করতে পারে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড আয়োডিনকে দ্রবীভূত করতে পারে।
কার্বন ডাই অক্সাইড দ্রাবক হিসেবে কি চর্বি ও তেলকে দ্রবীভূত করতে পারে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0320_02
জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ
জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ ১,৭৫০-মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ একটি দ্বি-ট্র্যাক বিশিষ্ট রেল সুড়ঙ্গ, যা নরওয়ের টনসবার্গে ফ্রেডেসেনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। ভেস্টফোল্ড রেলপথে অবস্থিত, সুড়ঙ্গটি বার্কেকার থেকে টেনসবার্গ পর্যন্ত ৭.৮ কিলোমিটার (৪.৮ মাইল) দ্বি- ট্র্যাক বিশিষ্ট উচ্চ-গতির বিভাগের অংশ হিসাবে নির্মিত হয়। এটি টনসবার্গ স্টেশনের ঠিক উত্তরে অবস্থিত এবং ফ্রেডেগাটা এবং টমসবাকেনের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে। ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) দীর্ঘ একটি কংক্রিটের কালভার্ট থাকা সত্ত্বেও বেশিরভাগ সুড়ঙ্গটি বিস্ফোরিত হয়। ১৯৯০-এর দশকের শেষদিকে সুড়ঙ্গের পরিকল্পনা শুরু হয়। বেশ কয়েকটি রেলওয়ে আগ্রহী গোষ্ঠী সম্পূর্ণ রেলপথের আধুনিকীকরণ করার সম্পূর্ণ পরিকল্পনা ছাড়াই উন্নত ট্র্যাকের বিচ্ছিন্ন অংশটি তৈরির বিরুদ্ধে পরামর্শ প্রদান করে। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং নতুন বিভাগ ও সুড়ঙ্গটি নভেম্বর ২০১১ সালে খোলা হয়। এটি আধুনিকীকরণ করা ভেস্টফোল্ড রেলপথের চতুর্থ বিভাগ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ টনসবার্গের শহরের কেন্দ্রের ঠিক উত্তরে ফ্রেডেসেন হয়ে একটি পাহাড়ের মধ্যদিয়ে প্রায় উত্তর-দক্ষিণে অগ্রসর হয়। উত্তরের প্রবেশদ্বারটি টমসবাকেনে কাউন্টি রোড ৩৫ এর পাশেই অবস্থিত এবং দক্ষিণ প্রবেশদ্বারটি শহরের কেন্দ্রস্থলের ফ্রেডেগাটাতে অবস্থিত। সুড়ঙ্গটির ঠিক দক্ষিণে টনসবার্গ স্টেশন অবস্থিত। সুড়ঙ্গটি ১,৭৫০ মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ, যার মধ্যে ১,৫৬০ মিটার (৫,১২০ ফুট) বেডরকের মাধ্যমে বিস্ফোরণের দ্বারা নির্মাণ করা হয় এবং ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) অংশ কংক্রিটের কালভার্ট। টানসবার্গের প্রবেশপথটি ৭৩ মিটার (২৪০ ফুট) দীর্ঘ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ বার্কেকার এবং টনসবার্গের মধ্যে ভেস্টফোল্ড লাইনের ৭.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ (৪.৮ মাইল) দ্বি-ট্র্যাক অংশের দক্ষিণতম অংশ গঠন করে। এটি ১৫ কেভি ১৬.৭ হার্জ এসি দ্বারা বিদ্যুতায়িত একটি এনএসআই-৬৩ সংকেত ব্যবস্থা যুক্ত এবং এটি প্রতি ঘণ্টা ২০০ কিলোমিটার (১২০ মাইল) গতির রেলের জন্য নির্মিত। ক্রসকাটটি জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। নরওয়েজীয় কাউন্টি রোড ৩০০-এর একটি জোড়া-টিউব সুড়ঙ্গ ফ্রেডেসেন সুড়ঙ্গের ২.৫ থেকে ৩.৫ মিটার (৮ ফুট ২ থেকে ৯ ফুট ১০ ইঞ্চি) উপরে দিয়ে রেলওয়ের সুড়ঙ্গটি অতিক্রম করে। সুড়ঙ্গের একক ক্রসকাট জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। রেলপথটি নরওয়েজীয় জাতীয় রেল প্রশাসনের মালিকানাধীন এবং রক্ষণাবেক্ষণের অধীন। ১৮৮১ সালে একটি ন্যারো-গেজ রেলপথ হিসাবে ভেস্টফোল্ড রেলপথটি চালু হয়। যদিও পরে স্ট্যান্ডার্ড গেজে রূপান্তরিত হয় এবং বিদ্যুতায়িত হয়, তবে লাইনটি দুর্বল ধারণক্ষমতা ও অনেকগুলি বক্ররেখা ধরে রাখে। হ্যাঁ
জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ কি একটি দ্বি-ট্র্যাক বিশিষ্ট?
{ "answer_start": [ 2224, 2224 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_1868_01
অ্যান্টিবায়োটিক
প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আন্টিবায়োটিক আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। শতবর্ষ পূর্বে চীনে সয়াবিনের ছত্রাক আক্রান্ত ছানা বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। চীনারা পায়ের ক্ষত সারাবার জন্য ছত্রাক আবৃত পাদুকা (স্যান্ডল) পরত। ১৮৮১ সালে ব্রিটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল ছত্রাকের জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন। লুই পাস্তুর এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেন কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ এবং লও দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি আক্রমণ থেকে খরগোশকে বাঁচানো সম্ভব যদি সিউডোমোনাস এরুজিনোসা নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ খরগোশের দেহে প্রবেশ করানো যায়। তারা মনে করেন ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তারা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ । ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তারা অ্যাকটিনোমাইসিটিস দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তারা এর নাম দেন অ্যাকটিনোমাইসিন। কিন্তু কোনো রোগের প্রতিরোধে এই পদার্থ পরবর্তিতে ব্যবহৃত হয় নাই। এই জাতীয় আবিস্কারের পরও ১৯২৯ সালের আগে অ্যান্টিবায়োটিক এর যুগ শুরু হয় নাই। ১৯২৭ সালে স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। হ্যাঁ
চীনে সয়াবিনের ছত্রাক আক্রান্ত ছানা বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত কি?
{ "answer_start": [ 1208, 687 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ] }
bn_wiki_2694_02
ফিবোনাচ্চি
ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত। ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন। গুগলিয়েলমো নামে এক ইতালীয় বণিক এবং শুল্ক কর্মকর্তা ছিলেন। গুগলিয়েলমো আলজেরিয়ার বুগিয়ায় একটি ট্রেডিং পোস্ট পরিচালনা করতেন। ফিবোনাচ্চি বালক বয়সে তাঁর সাথে বুগিয়ায় ভ্রমণ করেছিলেন এবং তিনি হিন্দু-আরবি সংখ্যা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন। ফিবোনাচ্চি ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের আশেপাশে ভ্রমণ করেছিলেন, অনেক ব্যবসায়ীদের সাথে দেখা করেছিলেন এবং তাদের পাটিগণিত করার পদ্ধতি সম্পর্কে শিখতেন। তিনি শীঘ্রই হিন্দু-আরবি পদ্ধতির অনেক সুবিধা উপলব্ধি করেছিলেন, যা সেই সময়ে ব্যবহৃত রোমান সংখ্যার মতো নয়, একটি স্থান-মান ব্যবস্থা ব্যবহার করে সহজ গণনার অনুমতি দিয়েছিল। ১২০২ সালে, তিনি লিবার আবাসি ( অ্যাবাকাসের বই বা গণনার বই ) সম্পূর্ণ করেছিলেন , যা ইউরোপের হিন্দু-আরবি সংখ্যাগুলিকে জনপ্রিয় করে তুলেছিল। ফিবোনাচ্চি সম্রাট দ্বিতীয় ফ্রেডরিকের অতিথি হয়েছিলেন, যিনি গণিত এবং বিজ্ঞান উপভোগ করেছিলেন। ১২৪০ সালে, পিসা প্রজতন্ত্র ফিবোনাচ্চিকে (লেওনার্দো বিগ্লো বলে পরিচিত) একটি ডিক্রি দিয়ে বেতন প্রদান করে সম্মানিত করেছিলেন যা তাকে নগরীতে অ্যাকাউন্টিং এবং নির্দেশনা বিষয়ে পরামর্শদাতা হিসাবে শহরকে যে সেবা দিয়েছিল তার স্বীকৃতিস্বরুপ। ফিবোনাকির মৃত্যুর তারিখটি জানা যায় নি, তবে এটি ১২৪০ এবং ১২৫০ এর মধ্যে অনুমান করা হয়, সম্ভবত পিসায়। লাইবার আবাসি আদর্শিক অনুমানের উপর ভিত্তি করে খরগোশের সংখ্যার বৃদ্ধিতে জড়িত একটি সমস্যা উত্থাপন এবং সমাধান করেন। সমাধানটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে এবং পরে সংখ্যার ক্রমটি ফিবোনাচ্চি সংখ্যা হিসাবে পরিচিত হয়। যদিও ফিবোনাচ্চির লিবার আবাসি ভারতের বাইরে সিক্যুয়েন্সের প্রথম দিকের বিবরণটি ধারণ করেছে তবে সিকোয়েন্সটি ভারতীয় গণিতবিদরা ষষ্ঠ শতাব্দীর শুরুতেই বর্ণনা করেছিলেন। ফিবোনাচ্চি সিকোয়েন্সে প্রতিটি সংখ্যা পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল। ফিবোনাচ্চি "০'' বাদ দিয়েছিলেন আজ অন্তর্ভুক্ত এবং ১, ১, ২, . . . . দিয়ে ক্রম শুরু করেছিলেন। তিনি গণনাটি ত্রয়োদশ স্থানে নিয়ে গেছেন, মান ২৩৩, যদিও অন্য পাণ্ডুলিপিটি এটি পরবর্তী স্থানে নিয়ে গেছে, মান ৩৭৭। ফিবোনাচ্চি এই ধারাবাহিকতায় পরপর সংখ্যার অনুপাতের সীমা হিসাবে সোনালি অনুপাত সম্পর্কে কিছু বলেননি। হ্যাঁ
ফিবোনাচ্চি কি পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন?
{ "answer_start": [ 2564, 2564 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2639_01
ধর্ষণ সংস্কৃতি
ধর্ষণ সংস্কৃতি একটি নিষ্পত্তির সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব, যেখানে লিঙ্গ ও যৌনতা সম্পর্কে সামাজিক মনোভাবের কারণে ধর্ষণ ব্যাপক ও স্বাভাবিক হয়। সাধারণত ধর্ষণ সংস্কৃতির সাথে জড়িত আচরণগুলির মধ্যে রয়েছে ভিকটিমকে দোষারোপ করা, বেশ্যা-লজ্জা দেওয়া, যৌন বস্তু হিসাবে তুলে ধরা, ধর্ষণকে তুচ্ছ করা, ব্যাপক ধর্ষণকে অস্বীকার করা, যৌন সহিংসতার কারণে ক্ষতি স্বীকার করতে অস্বীকার করা, অথবা এগুলির সংমিশ্রণ। এটি জেল ধর্ষণ সহ সামাজিক গোষ্ঠীর মধ্যে আচরণ বর্ণনা ও ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে এবং যুদ্ধের ধারা যেখানে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সমগ্র সমাজকে ধর্ষণ সংস্কৃতি বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এটি ধর্ষণের কল্পনা এবং ধর্ষণের পর্নোগ্রাফির সাথে জড়িত। ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারণাটি দ্বিতীয় তরঙ্গের নারীবাদীদের দ্বারা তৈরি হয়েছিল, প্রাথমিকভাবে ধারনাটি যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৭০-এর দশকে শুরু হয়েছিল। ধারণার সমালোচকরা এর অস্তিত্ব বা ব্যাপ্তি নিয়ে বিতর্ক করেন, যুক্তি দেন যে ধারণাটি খুব সংকীর্ণ, যদিও এমন কিছু সংস্কৃতি আছে যেখানে ধর্ষণ ব্যাপক ভাবে পরিলক্ষিত হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারণাটি বোঝাতে পারে যে ধর্ষক দোষী নয় বরং সমাজ ধর্ষণকে সক্ষম করে। অনেক আন্দোলন ধর্ষণ সংস্কৃতির সম্বোধন করেছে, যেমন স্লাট ওয়াক ও মি টু । এই " মি টু " আন্দোলনটি প্রথম ২০০৬ সালে আমেরিকান কর্মী ও যৌন নিপীড়নের বেঁচে থাকা তারানা বার্ক কর্তৃক সংগঠিত হয়। এই আন্দোলনগুলি ধর্ষণের সাথে মূর্ত ও সংযুক্ত হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে মানুষের গল্প শেয়ার করতে সাহায্য ও একটি অনলাইন স্থান প্রদান করেছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের যৌন সহিংসতার শিকার হওয়া ব্যক্তিরা তাদের গল্প বলতে পারে এবং একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারে। ধর্ষণ সংস্কৃতি নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর বলে বর্ণনা করা হয়েছে। জ্যাকসন কাতজ, মাইকেল কিমেল ও ডন ম্যাকফারসনের মতো কিছু লেখক ও বক্তারা বলেছেন যে এটি লিঙ্গের ভূমিকাগুলির সাথে স্বতন্ত্রভাবে যুক্ত, যা পুরুষদের আত্ম-প্রকাশকে সীমাবদ্ধ করে এবং পুরুষদের মানসিক ক্ষতি করে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আইরিস ম্যারিয়ন ইয়ং-এর মতে, ধর্ষণ সংস্কৃতির শিকার হওয়া ব্যাক্তিরা নিপীড়নমূলক যৌন সহিংসতার লক্ষ্যহীন কর্মের ভয়ে বসবাস করেন, যা শিকার হওয়া ব্যাক্তিদের ক্ষতিগ্রস্ত বা অপমানিত করার উদ্দেশ্যে করা হয়। অন্যরা ধর্ষণ সংস্কৃতিকে আধুনিকীকরণ এবং শিল্পায়নের সাথে যুক্ত করে, যুক্তি দেয় যে প্রাক-শিল্প সমাজে "ধর্ষণ মুক্ত" সংস্কৃতি ছিল, যেহেতু এই সমাজগুলিতে মহিলাদের নিম্ন মর্যাদা তাদের যৌন সহিংসতা থেকে কিছুটা প্রতিরোধ দেয়। শিল্প ধর্ষণ সংস্কৃতিতে নারীরা তাদের গৃহস্থালীর ভূমিকা থেকে বেরিয়ে আসে এবং কর্মক্ষেত্র ও অন্যান্য অঞ্চলে ঐতিহ্যগতভাবে পুরুষদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে, পুরুষের নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি পায়, যার ফলে তারা ধর্ষণকে ব্যবহার করে নারীকে দমন করে। হ্যাঁ
ধর্ষণ সংস্কৃতি কি নিষ্পত্তির সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব ?
{ "answer_start": [ 2420, 2420 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2639_03
ধর্ষণ সংস্কৃতি
ধর্ষণ সংস্কৃতি একটি নিষ্পত্তির সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব, যেখানে লিঙ্গ ও যৌনতা সম্পর্কে সামাজিক মনোভাবের কারণে ধর্ষণ ব্যাপক ও স্বাভাবিক হয়। সাধারণত ধর্ষণ সংস্কৃতির সাথে জড়িত আচরণগুলির মধ্যে রয়েছে ভিকটিমকে দোষারোপ করা, বেশ্যা-লজ্জা দেওয়া, যৌন বস্তু হিসাবে তুলে ধরা, ধর্ষণকে তুচ্ছ করা, ব্যাপক ধর্ষণকে অস্বীকার করা, যৌন সহিংসতার কারণে ক্ষতি স্বীকার করতে অস্বীকার করা, অথবা এগুলির সংমিশ্রণ। এটি জেল ধর্ষণ সহ সামাজিক গোষ্ঠীর মধ্যে আচরণ বর্ণনা ও ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে এবং যুদ্ধের ধারা যেখানে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সমগ্র সমাজকে ধর্ষণ সংস্কৃতি বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এটি ধর্ষণের কল্পনা এবং ধর্ষণের পর্নোগ্রাফির সাথে জড়িত। ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারণাটি দ্বিতীয় তরঙ্গের নারীবাদীদের দ্বারা তৈরি হয়েছিল, প্রাথমিকভাবে ধারনাটি যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৭০-এর দশকে শুরু হয়েছিল। ধারণার সমালোচকরা এর অস্তিত্ব বা ব্যাপ্তি নিয়ে বিতর্ক করেন, যুক্তি দেন যে ধারণাটি খুব সংকীর্ণ, যদিও এমন কিছু সংস্কৃতি আছে যেখানে ধর্ষণ ব্যাপক ভাবে পরিলক্ষিত হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারণাটি বোঝাতে পারে যে ধর্ষক দোষী নয় বরং সমাজ ধর্ষণকে সক্ষম করে। অনেক আন্দোলন ধর্ষণ সংস্কৃতির সম্বোধন করেছে, যেমন স্লাট ওয়াক ও মি টু । এই " মি টু " আন্দোলনটি প্রথম ২০০৬ সালে আমেরিকান কর্মী ও যৌন নিপীড়নের বেঁচে থাকা তারানা বার্ক কর্তৃক সংগঠিত হয়। এই আন্দোলনগুলি ধর্ষণের সাথে মূর্ত ও সংযুক্ত হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে মানুষের গল্প শেয়ার করতে সাহায্য ও একটি অনলাইন স্থান প্রদান করেছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের যৌন সহিংসতার শিকার হওয়া ব্যক্তিরা তাদের গল্প বলতে পারে এবং একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারে। ধর্ষণ সংস্কৃতি নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর বলে বর্ণনা করা হয়েছে। জ্যাকসন কাতজ, মাইকেল কিমেল ও ডন ম্যাকফারসনের মতো কিছু লেখক ও বক্তারা বলেছেন যে এটি লিঙ্গের ভূমিকাগুলির সাথে স্বতন্ত্রভাবে যুক্ত, যা পুরুষদের আত্ম-প্রকাশকে সীমাবদ্ধ করে এবং পুরুষদের মানসিক ক্ষতি করে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আইরিস ম্যারিয়ন ইয়ং-এর মতে, ধর্ষণ সংস্কৃতির শিকার হওয়া ব্যাক্তিরা নিপীড়নমূলক যৌন সহিংসতার লক্ষ্যহীন কর্মের ভয়ে বসবাস করেন, যা শিকার হওয়া ব্যাক্তিদের ক্ষতিগ্রস্ত বা অপমানিত করার উদ্দেশ্যে করা হয়। অন্যরা ধর্ষণ সংস্কৃতিকে আধুনিকীকরণ এবং শিল্পায়নের সাথে যুক্ত করে, যুক্তি দেয় যে প্রাক-শিল্প সমাজে "ধর্ষণ মুক্ত" সংস্কৃতি ছিল, যেহেতু এই সমাজগুলিতে মহিলাদের নিম্ন মর্যাদা তাদের যৌন সহিংসতা থেকে কিছুটা প্রতিরোধ দেয়। শিল্প ধর্ষণ সংস্কৃতিতে নারীরা তাদের গৃহস্থালীর ভূমিকা থেকে বেরিয়ে আসে এবং কর্মক্ষেত্র ও অন্যান্য অঞ্চলে ঐতিহ্যগতভাবে পুরুষদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে, পুরুষের নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি পায়, যার ফলে তারা ধর্ষণকে ব্যবহার করে নারীকে দমন করে। হ্যাঁ
ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারণাটি কি দ্বিতীয় তরঙ্গের নারীবাদীদের দ্বারা তৈরি হয়েছিল ?
{ "answer_start": [ 2420, 2420 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2344_04
আবিষ্কারের যুগ
আবিস্কারের যুগ, বা অনুসন্ধানের যুগ (আনুমানিক ১৫শ শতাব্দীর শুরু থেকে সপ্তাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি), বলতে সেই সময়কে বুঝায় যার মাধ্যমে ইউরোপীয় সংস্কৃতি ব্যাপক সমুদ্র অভিযানের মাধ্যমে পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে যায় এবং বিশ্বায়নের সূচনা করে। এটি সেই সময়কেও নির্দেশ করে যখন ইউরোপে উপনিবেশবাদ এবং বাণিজ্যবাদের ব্যাপক উত্থান ঘটে এবং বিভিন্ন দেশের জাতীয় নীতি হিসবে গৃহীত হয়। এসময় ইউরোপীয়দের কাছে অজানা অনেক নতুন নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার হয় যেখানে আগে থেকেই জনবসতির অস্তিত্ব ছিল। আর অইউরোপীয়দের কাছে এটা ছিল অজানা কোনো মহাদেশ থেকে আক্রমণকারীদের আগমনের শামিল। অনুসন্ধানের ধারা শুরু হয় পর্তুগিজদের ১৪১৯ এবং ১৪২৭ সালে আটলান্টিক মহাসাগরের ম্যাদিরা ও আজোরো দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার, ১৪৩৪ সালে আফ্রিকার উপকূল, ১৪৯৮ সালে ভারত আগমনের সমুদ্রপথ আবিষ্কার, স্পেনের রাজার সহয়তায় ১৪৯২ সাল থেকে ১৫০২ সাল পর্যন্ত ক্রিস্টফার কলম্বাসের আমেরিকা অভিযানের এবং মেগানলেসের ১৫১৯-১৫২২ সালের মধ্যে প্রথম পুরো পৃথিবী পরিভ্রমণের মাধ্যমে। এই সব আবিষ্কারগুলো আটলান্টিক,ভারত,প্রশান্ত মহাসাগরগুলোতে সমুদ্র অভিযান এবং আমেরিকা, এশিয়া, আফ্রিকা ও অস্টেলিয়াতে স্থল অভিযানের দিকে ধাবিত করে, যা ১৯শ শতাব্দী পর্যন্ত বজায় ছিল এবং শেষ হয় বিংশ শতাব্দীর মেরু অঞ্চল অনুসন্ধানের মাধ্যমে। হ্যাঁ
ইউরোপীয়দের কাছে অজানা অনেক নতুন নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার হয় সেখানে আগে থেকেই জনবসতির অস্তিত্ব ছিল কি?
{ "answer_start": [ 1135, 1135 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2386_02
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"। হ্যাঁ
কখনও এর সাথে কি ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়?
{ "answer_start": [ 1804, 1804 ], "text": [ "হ্যাঁ ", "হ্যাঁ " ] }
bn_wiki_2528_02
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)। হ্যাঁ
ব্লগিং কি নারী শিক্ষার ক্ষমতায়নে অন্যতম একটি সরঞ্জাম?
{ "answer_start": [ 2265, 315 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ " ] }